গর্ভাবস্থায় মুড়ি খেলে কি হয় জানুন ও সচেতন হন

 যে সকল মেয়েরা প্রথম গর্ভধারণ করে থাকেন তারা অনেক বেশি চিন্তায় থাকেন তাদের জন্য কোন খাবার খাওয়া ভালো এবং কোন খাবার খাওয়া ভালো নয়। সেই সকল মহিলাদের জন্য আজকের আর্টিকেল গর্ভাবস্থায় মুড়ি খেলে কি হয়। কারণ আমি গর্ভাবস্থায় মুড়ি খেলে কি হয় এই আর্টিকেলে গর্ভাবস্থায় বেশি ঝাল খেলে কি হয় ও গর্ভাবস্থায় মুড়ি খেলে কি হয় বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি।

গর্ভাবস্থায় মুড়ি খেলে কি হয়
গর্ভাবস্থায় আপনার জন্য কোন খাবার উপকারী আর কোন খাবার উপকারী নয় এই সম্পর্কে জানতে আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

মুড়ি কিভাবে তৈরি হয়

আমরা কমবেশি সকলেই জানি মুড়ি কিভাবে তৈরি করা হয়। এটি বাংলাদেশ ও ইন্ডিয়ার পছন্দের খাবারের মধ্যে একটি খাবার বলা যেতে পারে। এই দুই দেশের মানুষের মধ্যে মুড়ি খাওয়ার চাহিদা একটু বেশি লক্ষ্য করা যায়। 

যে কোন কাজের ফাঁকে হোক অথবা অল্প খিদে নিবারণের ক্ষেত্রে প্রথম পছন্দ হয়ে দাঁড়ায় মুড়ি। এটি চাল থেকে তৈরি করা একটি খাদ্য। চাল গরম করে ভেজে তা থেকে মুড়ি উৎপন্ন করা হয়। যেহেতু চাল থেকে মুড়ি তৈরি করা হয় তাই মুড়িতে পুষ্টিগুণের পরিমাণ অনেক বেশি।

মুড়িতে উপস্থিত পুষ্টিগুণঃ

  • শর্করা
  • ফসফরাস
  • ক্যালরি
  • প্রোটিন
  • ক্যালসিয়াম
  • সোডিয়াম

মুড়ি খাওয়ার উপকারিতা

আমরা অনেকেই রয়েছি যারা যে কোন কাজের ফাঁকে মুড়ি খেতে অনেক বেশি পছন্দ করি। কিন্তু মাঝে মাঝে চিন্তায় পড়ে যাই অতিরিক্ত মুড়ি খেয়ে নিজের কোন ক্ষতি করছি নাতো। যদি আপনার মনে এমন প্রশ্ন জাগে তাহলে আমি বলব না। 

মুড়ি খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরের কোনরকম ক্ষতি হয় না। মুড়িতে রয়েছে অনেক বেশি পুষ্টি। যা আমাদের শরীরের জন্য অনেক বেশি উপকারী। আমি আপনাদের সামনে মুড়ি খাওয়ার উপকারিতা গুলো তুলে ধরলাম।

  • গ্যাসের সমস্যা সমাধানের জন্য আপনি নিঃসন্দেহে মুড়ি বেছে নিতে পারেন। মুড়ি খাওয়ার ফলে খুব সহজেই এবং দ্রুত গ্যাসের সমস্যা সমাধান হয়।
  • ওজন কমানোর ক্ষেত্রেও মুড়ির ভূমিকা অনেক বেশি। আপনি যদি আপনার শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমাতে চান তাহলে মুড়ি কে করতে পারেন ওজন কমানোর মূল উপাদান।
  • নিয়মিত মুড়ি খাওয়ার ফলে আমাদের মুখের ও দাঁতের ব্যায়াম হয়ে থাকে। আর সেই কারণে আমাদের দাঁত অনেক বেশি ভালো থাকে।
  • মুড়ি আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে অনেক বেশি সাহায্য করে। তাই আপনি আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে চাইলে নিয়মিত মুড়ি খাওয়া শুরু করুন।
  • মুড়িতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। মুড়ি খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরের ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ হয়।
  • আমাদের শরীরের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ মুড়ি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।

শুকনো মুড়ি খাওয়ার অপকারিতা

প্রতিটি জিনিস এর যেমন উপকারীতা রয়েছে ঠিক তেমন রয়েছে তার অপকারিতা। মুড়িতে রয়েছে অনেক বেশি পুষ্টি। যা আমাদের শরীরের জন্য অনেক বেশি উপকারী। কিন্তু কোথায় আছে পরিমানের চেয়ে বেশি কোন কিছুই খাওয়া ঠিক নয়। 

তাই মুড়ি খাওয়ার ক্ষেত্রেও এটি অবলম্বন করতে হবে। মুড়ি খেলে আমাদের শরীরে উপকার হবে ঠিক কিন্তু অতিরিক্ত মুড়ি খাওয়ার ফলে উপকার এর পরিবর্তে অপকারিতা হতে পারে। এখন আপনাদের সামনে আলোচনা করব শুকনো মুড়ি খাওয়ার উপকারিতা গুলো কি।

  • মুড়িতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট যার কারণে অতিরিক্ত মুড়ি খেলে কিডনিতে পাথর হতে পারে।
  • আজকাল যে সকল মুড়ি বাজারে পাওয়া যায় তাতে ইউরিয়া মেশানো থাকে। যা আমাদের শরীরের অনেক বেশি ক্ষতি করে। তাই বাজার থেকে মুড়ি কিনে না খাওয়াই ভালো।
  • অতিরিক্ত মুড়ি খাওয়ার ফলে ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
  • অনেক সময় মুড়িতে নুনের পরিমাণ বেশি থাকে আর সেই মুড়ি খাওয়ার ফলে টেনশন এর সমস্যা বৃদ্ধি পেতে পারে।

গর্ভাবস্থায় মুড়ি খেলে কি হয়

সকালের চা হোক কিংবা বিকালের নাস্তা। এসব এর কথা মাথায় আসলে প্রথমেই মনে পড়ে মুড়ির কথা। বাঙ্গালীদের পছন্দের খাবার বলা যেতে পারে মুড়ি। গল্প আড্ডাই হোক অথবা অবসর সময়েই হোক মুড়ি দেখতে পাওয়া যায়। 

গর্ভাবস্থায় যদি আপনি মুড়ি খেয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে প্রথমে জানতে হবে গর্ভাবস্থায় মুড়ি খেলে কি হয়। মুড়িতে রয়েছে বিভিন্ন রকমের পুষ্টি উপাদান। যা একজন গর্ভবতী মায়ের জন্য অনেক বেশি উপকারী। এখন জেনে নিন গর্ভাবস্থায় মুড়ি খেলে কি হয়।

  • গর্ভাবস্থায় মুড়ি খেলে মা ও শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
  • গর্ভাবস্থায় বমি বমি ভাব দূর করার জন্য আপনি নিশ্চিন্তে মুড়ি খেতে পারেন। মুড়ি খাওয়ার ফলে আপনার বমি বমি ভাব অনেকটা কমে যাবে।
  • মুড়ি খাওয়ার ফলে একজন গর্ভবতী মহিলার শরীরে শক্তি ও এনার্জি বৃদ্ধি পায়।
  • নিয়মিত মুড়ি খাওয়ার ফলে গর্ভবতী মায়ের এসিডিটির সমস্যা কম হয়ে থাকে।
  • মুড়ি আমাদের শরীরের ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে। তাই গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মা ও শিশুর ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণের জন্য নিশ্চিন্তে মুড়ি খেতে পারেন।

গর্ভাবস্থায় খেজুর খেলে কি হয়

খেজুরে রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ। আর সেই সকল পুষ্টিগুণ আমাদের শরীরের জন্য উপকারী। তাই গর্ভবতী মায়েদের জন্য খেজুর খাওয়া অনেক বেশি উপকারী। তাই গর্ভাবস্থায় মা ও শিশুর স্বাস্থ্যের কথা ভেবে আজকে থেকেই খেজুর খাওয়া শুরু করুন।

খেজুরে উপস্থিত রয়েছেঃ

  • ফোলেইট
  • ভিটামিন কে
  • পটাশিয়াম
  • ফাইবার
  • ভিটামিন বি
  • আঁশ
  • লৌহ
  • ম্যাগনেসিয়াম

এবার জেনে নিন গর্ভাবস্থায় খেজুর খেলে কি কি উপকার পাওয়া যায়ঃ

  • খেজুর একটি গর্ভবতী মহিলার রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের অনেক বেশি সাহায্য করে এবং রক্তচাপ উন্নত করে।
  • গর্ভাবস্থায় মহিলাদের একটি প্রধান সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় হজমের। যেকোনো খাবার খাওয়ার পর হজমের ক্ষেত্রে নানা রকম সমস্যা হয়। আর সেই সমস্যা সমাধান করতে খেজুর অনেক বেশি সাহায্য করে।
  • খেজুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে লৌহ তাই গর্ভাবস্থায় শরীরে আয়রন অথবা লৌহের ঘাটতি পূরণ করতে খেজুর অনেক বেশি সাহায্য করে।
  • গর্ভাবস্থায় একজন মহিলার বিভিন্ন রকম শারীরিক দুর্বলতা দেখা দেয় আর সেই দুর্বলতা দূর করতে সাহায্য করে খেজুর। তাই গর্ভাবস্থায় নিয়মিত খেজুর খাওয়া উচিত।
  • প্রসবের ব্যথা কমাতেও অনেক বেশি সাহায্য করে খেজুর। কোন গর্ভবতী মহিলা যদি গর্ভাবস্থায় নিয়মিত খেজুর খান তাহলে তার সন্তান জন্মদানের সময় প্রসব ব্যথা কম হয়ে থাকে।
  • গর্ভাবস্থায় খেজুর খেলে গর্ভে থাকা সন্তানের দাঁত ও হাড়ের জন্য অনেক বেশি উপকারী। এটি শিশুর হাড় ও দাঁত মজবুত করতে সাহায্য করে।

সতর্কতাঃ খেজুর একজন গর্ভবতী মহিলার জন্য অবশ্যই উপকারী কিন্তু গর্ভবতী মহিলা যদি ডায়াবেটিস রোগী হন তাহলে অবশ্যই খেজুর খাবার ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। তাছাড়াও খেজুর মাত্রাতিরিক্ত খাওয়া যাবেনা। প্রতিদিন নিয়ম করে খেজুর খেতে হবে।

গর্ভাবস্থায় বেশি ঝাল খেলে কি হয়

টক, ঝাল, মিষ্টি এই তিনটি শব্দই আমাদের সকলের খুব পছন্দের শব্দ। কারণ কেউ কেউ ঝাল খেতে পছন্দ করে আবার কেউ কেউ টক খেতে পছন্দ করে আবার কেউ পছন্দ করে মিষ্টি খেতে। আর এই পছন্দ করাটা লক্ষ্য করা যায় গর্ভাবস্থাতেও। 

যদি কোন মহিলা টক খেতে পছন্দ করেন দেখা যায় যে গর্ভাবস্থাতেও অনেকেই টক জাতীয় জিনিস বেশি খেয়ে থাকে। আবার মিষ্টি পছন্দ করলে মিষ্টি জাতীয় জিনিস বেশি খেয়ে থাকেন। আবার অনেকেই রয়েছেন যারা গর্ভাবস্থায় ঝাল জাতীয় খাবার ও বেশি খেয়ে থাকেন। 

গর্ভাবস্থায় টক ও মিষ্টি খাবারের প্রতি ততটা ধরা বাধা না থাকলেও ঝাল জাতীয় খাবারের প্রতি একটু সতর্ক হতে হয়। আপনি যদি ঝাল জাতীয় খাবার খেতে পছন্দ করেন তাহলে অবশ্যই গর্ভাবস্থায় এই পছন্দটাকে একটু সাইডে রেখে কম মসলা ও ঝাল জাতীয় খাবার খেতে হবে।

কেন ঝাল কম খেতে হবেঃ গর্ভাবস্থায় একজন মহিলার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক বেশি কমে যায়। যার ফলে খুব সহজেই যেকোনো ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। আর আপনি যদি অতিরিক্ত ঝাল খান আর সেই ঝাল আপনার শরীরে শুট না করে তাহলে খুব সহজেই ডায়রিয়া বা আমাশা দেখা দিতে পারে। 

যেটি একজন গর্ভবতী মায়ের জন্য একেবারেই ঠিক নয়। আর প্রেগনেন্সি এমন একটি স্টেজ যে সময় কোনরকম ঔষধ খেতে চিকিৎসকরা মানা করে থাকে। তাই এই সময় ডায়রিয়া বা আমশা দেখা দিলে সেটি গর্ভবতী মহিলা ও তার বাচ্চার জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। 

তাই অবশ্যই ঝাল খাবার ক্ষেত্রে আপনাকে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে এবং কম ঝাল জাতীয় খাবার খেতে হবে। তবে আপনার ঝালের চাহিদা মিটানোর জন্য আপনি নিয়মিত কাঁচা মরিচ খেতে পারেন। গর্ভাবস্থায় কাঁচা মরিচ খাওয়া অনেক বেশি উপকারী। কিন্তু শুকনা মরিচ এবং গুড়া মরিচ খাওয়ার ক্ষেত্রে একটু সতর্কতা অবলম্বন করুন।

গর্ভাবস্থায় গাজর খেলে কি হয়

গাজর আমাদের সকলের জন্য অনেক বেশি উপকারী তা আমরা কমবেশি সকলেই জানি। গাজর খাওয়ার পরে আমাদের ত্বকের বিভিন্ন রকম সমস্যা সমাধান হয়। গাজর পুষ্টিতে ভরপুর একটি সবজি। তাই নিয়মিত আমাদের সকলের গাজর খাওয়া উচিত। গর্ভাবস্থায় গাজর খাওয়ার উপকারিতা অনেক বেশি।

গাজরে উপস্থিত পুষ্টি গুণঃ

  • ম্যাগনেসিয়াম
  • ফলিক অ্যাসিড
  • পটাশিয়াম
  • ভিটামিন কে
  • শর্করা
  • কার্বোহাইড্রেট
  • ভিটামিন এ
  • ভিটামিন সি

এবার জেনে নেই গর্ভাবস্থায় গাজর খেলে কি কি উপকার পাওয়া যাবেঃ

  • গর্ভাবস্থায় মেয়েদের একটি প্রধান সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় কোষ্ঠকাঠিন্য। আর এই কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে গাজর অনেক বেশি সাহায্য করে। তাই আপনি গর্ভাবস্থায় আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার জন্য নিয়মিত গাজর খেতে পারেন।
  • অনেক গর্ভবতী মা রয়েছেন যাদের গর্ভকালীন অবস্থায় ডায়াবেটিস এর ঝুঁকি বেড়ে যায়। আর এই ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে নিয়মিত গাজর খেতে পারেন।
  • গর্ভে থাকা সন্তানের চোখের বিকাশ এর ক্ষেত্রে গাজর অনেক বেশি ভূমিকা পালন করে। গাজরে উপস্থিত লুটিন বাচ্চার চোখ বিকাশের ক্ষেত্রে অনেক বেশি কার্যকরী প্রভাব ফেলে। তাই নিয়মিত গাজর খাওয়া শুরু করুন।
  • অনেক সময় দেখা যায় গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মহিলারা খিচুনির সম্মুখীন হয়েছেন। আর এই রকম খিচুনির প্রবণতা কমাতে গাজর অনেক বেশি সাহায্য করে।
  • গর্ভবতী মায়ের রক্তস্বল্পতার সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রেও গাজরের ভূমিকা অনেক বেশি। তাই গর্ভাবস্থায় রক্তস্বল্পতার ঝুঁকি কমাতে নিয়মিত গাজর খেতে পারেন।
  • গর্ভাবস্থায় ভ্রুনের বিকাশের ক্ষেত্রে গাজরের ভূমিকা অনেক বেশি। বাচ্চার দাঁত ও হাড়ের গঠনের ক্ষেত্রে গাজর অনেক বেশি সাহায্য করে। নিয়মিত গাজর খেলে গর্ভে থাকা সন্তানের দাঁত ও হাঁড় মজবুত হয়।

সতর্কতাঃ গাজর এর উপকারিতা অনেক বেশি। একজন গর্ভবতী মহিলা গর্ভাবস্থায় গাজর খেলে অনেক বেশি উপকৃত হবেন। কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে লক্ষ্য করা যায় অনেক বেশি গাজর খাওয়ার ফলে গ্যাসের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই অবশ্যই অতিরিক্ত গাজর খাওয়া যাবে না। এছাড়াও যদি কারো গাজর খাওয়ার কারণে এলার্জি অথবা তীব্র মাথাব্যথা কিংবা গা গুলানো এমন ধরনের সমস্যা দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই গাজর খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।

লেখকের মন্তব্য

আশা করছি আপনারা এই আর্টিকেলটি পড়ে বুঝতে পেরেছেন গর্ভাবস্থায় মুড়ি খেলে কি হয় এবং গর্ভাবস্থায় কোন কোন খাবার আপনার জন্য কতটা উপকারী। প্রতিটি মহিলার উচিত গর্ভাবস্থায় নিজের শরীরের এবং খাওয়া দাওয়ার প্রতি বিশেষ যত্ন নেওয়া। 

কারণ এই সময় মহিলার পাশাপাশি একটি নবজাতক শিশুর কথাও চিন্তা করতে হয়। আশা করছি আর্টিকেলটি পড়ে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় তথ্যটি খুঁজে পেয়েছেন। আমি এরকম প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে নিয়মিত আর্টিকেল লিখে থাকি। তাই দ্যা বর্ষা ওয়েবসাইট এর সাথে থাকুন এবং নিয়োমিত আমার লেখা আর্টিকেলগুলো পড়ুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

দ্যা বর্ষা ওয়েব সাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url