ভিটামিন এ এর উৎস - ভিটামিন এ এর অভাবে কোন রোগ হয়

   

এই আর্টিকেলে আপনাদের সামনে ভিটামিন এ এর উৎস - ভিটামিন এ এর অভাবে কোন রোগ হয় বিস্তারিতভাবে ভিটামিন এ সবচেয়ে বেশি কোনটিতে তা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আশা করছি ভিটামিন এ এর উৎস - ভিটামিন এ এর অভাবে কোন রোগ হয় আর্টিকেলটি পড়ে ভিটামিন এ এর সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা পাবেন।

ভিটামিন এ এর উৎস - ভিটামিন এ এর অভাবে কোন রোগ হয়
ভিটামিন এ এর অভাবে কি কি রোগ হয়। ভিটামিন এ এর অভাবের লক্ষণ কি। তা এ আর্টিকেল মাধ্যমে আমরা আপনাকে জানানোর চেষ্টা করব। ভিটামিন এ এর অভাবে কি রোগ হয় তা জানতে ভিটামিন এ এর উৎস - ভিটামিন এ এর অভাবে কোন রোগ হয় এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

    ভিটামিন এ এর উৎস - ভিটামিন এ এর অভাবে কোন রোগ হয়ঃ ভূমিকা 

    আমাদের শরীরে বিভিন্ন খাবার, ফলমূল এর দ্বারা বিভিন্ন রকম এর ভিটামিন প্রবেশ করে। কিন্তু মাঝে মাঝে আমাদের শরীরে কোন ভিটামিনের ঘাটতি দেখা দিলে বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দেয়। সেরকম একটি ভিটামিন হচ্ছে ভিটামিন এ। ভিটামিন এ আমাদের শরীরের বিভিন্ন রকম উপকার করে থাকে। তাই ভিটামিন এ এর অভাব আমাদের শরীরে দেখা দিলে বিভিন্ন রকম সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। 

    আর সেই সমস্যা গুলো কি কি এবং তার সমাধান কি তা আমরা আপনাদের জানানোর চেষ্টা করব। সে সকল সমস্যার সমাধান আপনারা ভিটামিন এ এর উৎস - ভিটামিন এ এর অভাবে কোন রোগ হয় এ আর্টিকেল এর মাঝেই খুঁজে পাবেন।

    ভিটামিন এ জাতীয় সবজি

    আমাদের আশেপাশে বিভিন্ন শাক সবজি, ফলমূল ও বিভিন্ন খাবারে ভিটামিন এ বিদ্যমান রয়েছে। ভিটামিন এ এর অভাবের ফলে আমাদের বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দেয়। তাই আমাদের অবশ্যই ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাবারগুলো বেশি বেশি করে খেতে হবে। নিচে ভিটামিন এ জাতীয় সবজি গুলোর তালিকা দেওয়া হল।
    • গাজর
    • পালং শাক
    • বাঁধাকপি
    • ব্রকলি
    • সরিষা শাক
    • লালমরিচ
    • টমেটো
    • কুমড়া
    • লেটুস পাতা
    • পাকা পেঁপে
    • মিষ্টি আলু
    • ক্যাপসিকাম

    ভিটামিন এ জাতীয় ফলের নাম

    বিভিন্ন রকম সবজির পাশাপাশি বিভিন্ন রকম ফলেও রয়েছে ভিটামিন এ। যে সকল ফল খাওয়ার মাধ্যমে আমাদের শরীরে ভিটামিন এ এর ঘাটতি পূরণ হতে পারে। তো জেনে নিন কোন কোন ফলে ভিটামিন এ বিদ্যমান রয়েছে। নিচে ভিটামিন এ জাতীয় ফলের নাম বর্ণনা করা হলো।
    • পাকা আম
    • পাকা কাঁঠাল
    • পাকা পেঁপে
    • আনারস
    • আমড়া
    • পেয়ারা
    • বড় বাতাবি লেবু
    • জাম
    • জামরুল
    • বাঙ্গি
    • তরমুজ
    • আঙ্গুর

    ভিটামিন এ সবচেয়ে বেশি কোনটিতে

    ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাবার আমাদের আশেপাশে অনেক থাকলেও। কিছু কিছু বিশেষ খাবার রয়েছে যেগুলোর মাঝে ভিটামিন এ এর পরিমাণ একটু বেশি থাকে। আসুন জেনে নিন ভিটামিন এ সবচেয়ে বেশি কোনটিতে।

    মিষ্টি কুমড়াঃ ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে প্রথমেই বলা যেতে পারে মিষ্টি কুমড়ার নাম। আমরা কমবেশি সবাই মিষ্টি কুমড়া সবজি টি সম্পর্কে জানি। গ্রাম কিংবা শহর সবাই এই সবজি টি খেয়ে থাকি। এই সবজিটি তে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ। যা আমরা অনেকেই জানিনা। তাই অবশ্যই শরীরে ভিটামিন এর ঘাটতি কমাতে এ সবজি টি খাওয়া যেতে পারে।
    গাজরঃ গাজর আমরা কম বেশি সবাই পছন্দ করে থাকি এবং খেয়ে থাকি। গাজর এ রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ। বলা যায় যে একজন মানুষের শরীরে সাধারণত যে পরিমাণ ভিটামিন এ এর চাহিদা থাকে একটি গাজরে তার চেয়ে দ্বিগুণ পরিমাণ ভিটামিন এ পাওয়া যায়।

    টমেটোঃ টমেটো এমন একটি সবজি যা আমরা প্রতিনিয়তই রান্নার কাজে ব্যবহার করে থাকি। এই সবজি আমরা কাঁচা অবস্থাতেও মজা করে খেয়ে থাকি এবং রান্নার পরেও খেয়ে থাকি। আমাদের বাংলাদেশে রান্নার স্বাদ বাড়ানোতে টমেটোর ভূমিকা অনেক। আমরা বাঙালিরা বিভিন্ন রকম রান্নার কাজে টমেটো ব্যবহার করতে পছন্দ করি। আর এ টমেটোতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ। যা আপনার শরীরের ভিটামিন এ এর চাহিদা অনুযায়ী ভিটামিন এ এর যোগান দিয়ে থাকে।

    আমঃ আমাদের সামনে যদি কোন সুস্বাদু ফলের কথা জিজ্ঞেস করা হয় তাহলে নিঃসন্দেহে অনেকেই বলবে আমের কথা। সাদ্বের কথা যদি বলা যায় তো আম সবার উপরে। গ্রীষ্মকালের কথা মনে পড়লেই আগেই মনে পড়ে আমের কথা। আর আম শুধুমাত্র সুস্বাদু তাই নয় এই আম এ রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ। তাই শরীরে ভিটামিন এ এর ঘাটতি পূরণের জন্য নিঃসন্দেহে আম খেতে পারেন।

    ছোট মাছঃ আমরা অনেকেই আছি যারা ছোট মাছ খুব একটা খেতে পছন্দ করি না। ছোট মাছ দেখলেই আগেই তার থেকে দূরে সরে যাই। কিন্তু ছোট মাছে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ। যা সাধারণত কোন বড় মাছের ভেতর নেই। তাই অবশ্যই ভিটামিন এ এর অভাব দেখা দিলে বেশি বেশি ছোট মাছ খাবেন।

    মাংসঃ আপনি কি মাংস খেতে খুব পছন্দ করেন। শুধুমাত্র সুস্বাদু খেতে তাই কি মাংস খেয়ে থাকেন। তাহলে চিন্তা বদলে ফেলুন। কারণ মাংস যে শুধু সুস্বাদু তাই নয়। মাংসের ভেতর রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ। কিন্তু কখনোই মাত্রাধিক মাংস খাওয়া শরীরের পক্ষে উচিত নয়। তাই মাংস একটু পরিমাপ অনুযায়ী খেয়ে থাকবেন।

    তেলযুক্ত মাছঃ আমরা অনেকেই আছি যারা তেলযুক্ত মাছ খুব একটা পছন্দ করি না। কিন্তু তেল যুক্ত মাছ এ রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ। তাই অবশ্যই তেল যুক্ত মাছ খাওয়ার চেষ্টা করবেন।

    ভিটামিন এ এর অভাবজনিত রোগ

    ভিটামিন এ এর অভাবে আমাদের শরীরে বিভিন্ন রকম রোগ দেখা দেয়। তাই সে সকল রোগ প্রতিরোধ করতে আমাদের প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত। ভিটামিন এ এর অভাবজনিত রোগ সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।

    রাতকানাঃ অনেক সময় আমরা রাতের বেলায় চোখে দেখতে পায় না। কিংবা কোন কিছু দিনের বেলায় ঝাপসা ঝাপসা মনে হয়। তখন অবশ্যই আপনাকে ভেবে দেখতে হবে আপনার শরীরেও ভিটামিন এ এর অভাবে রয়েছে। কারণ শরীরে ভিটামিন এ এর অভাব দেখা দিলেই আপনার চোখের বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দিবে।

    রক্তশূন্যতাঃ ভিটামিন এর অভাবে আমাদের শরীরে রক্তশূন্যতা দেখা দেয়। সাধারণত গর্ভাবস্থায় একজন গর্ভবতী মহিলার এই রক্তশূন্যতার সমস্যা বেশি দেখা দেয়। গর্ভবতী মহিলার জন্য এবং তার অনাগত সন্তানের জন্য একজন গর্ভবতী মহিলার শরীরে রক্তের চাহিদা বেড়ে যায়। আমাদের দেশে সাধারণত দরিদ্র মহিলাদের গর্ভাবস্থায় ভিটামিনের অভাবে রক্তশূন্যতার সমস্যা দেখা দেয়। তাই একজন গর্ভবতী মহিলার প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত।

    জেরোপথেলমিয়াঃ অনেক সময় আমাদের চোখ শুষ্ক ও খসখসে মনে হয়। যা আমাদের শরীরে ভিটামিন এ এর অভাবে হতে পারে। সঠিক চিকিৎসার অভাবে কনজাংটিভা এবং কর্নিয়া শুকিয়ে যায় এবং অনেকটা মোটা হয়ে যায়, একে জেরোপথেলমিয়া বলা হয়ে থাকে।

    রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়াঃ অনেক সময় মনে হয় আমরা খুব ঘন ঘন অসুস্থ হয়ে পড়ছি। আবার সেই অসুখ খুব তাড়াতাড়ি ভালো হতেও চাইনা। এর মূল কারণ আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়া। আর এই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়ার মূল কারণ হচ্ছে ভিটামিন এ এর অভাব। তাই শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত।
    বার্ধক্যতাঃ ভিটামিন এ এর অভাবে আপনাকে দেখতে আপনার বয়সের তুলনাই একটু বেশি বৃদ্ধ মনে হয়। আপনার সমবয়সীরা আপনার থেকে দেখতে ছোট মনে হয়। আপনার যৌবনের চাকচিক্ষতা চলে যায়।

    ভিটামিন এ এর অভাবে শিশুদের কি রোগ হয়

    আপনি কি জানেন ভিটামিন এ এর অভাবে শিশুদের কি রোগ হয়। বাংলাদেশে শিশু মৃত্যুর হার দিন দিন বেড়েই চলেছে। এর একটি প্রধান কারণ হচ্ছে ভিটামিন এ এর অভাব। ভিটামিন এ এর অভাব একসময় মারাত্মক আকার ধারণ করে। শিশুদের ক্ষেত্রে ভিটামিন এ এর অভাব একটু বেশিই দেখা দেয়। তাই অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে এবং একটি শিশুকে ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাবার বেশি বেশি খাওয়াতে হবে এবং আমাদের অবশ্যই জানতে হবে ভিটামিন এ এর উৎস - ভিটামিন এ এর অভাবে কোন রোগ হয়। 

    ভিটামিন এ এর অভাবে একটি শিশুর চোখের বিভিন্ন রকমের সমস্যা হয়ে থাকে।সে চোখে কম দেখতে পায় অনেক সময় রাতকানা রোগেও আক্রান্ত হয়ে পড়ে। তাছাড়াও মেসেলস, ডায়রিয়া জাতীয় অসুখ দেখা দিতে পারে। এছাড়াও বাচ্চার চোখের সাদা অংশ শুষ্ক ও খসখসে হয়ে যেতে পারে। তাই অবশ্যই একটি শিশুর ক্ষেত্রে সব সময় ভিটামিন এ যুক্ত খাবার খাওয়ানোর দিকে সতর্ক হতে হবে।

    ভিটামিন এ এর অভাবজনিত লক্ষণ

    আমাদের শরীরে ভিটামিন এ এর অভাব হয়েছে আমরা কিভাবে বুঝবো। অনেক লক্ষণ রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে আমরা খুব সহজেই বুঝতে পারবো যে আমাদের শরীরে ভিটামিন এ এর অভাব হয়েছে। ভিটামিন এ এর অভাবজনিত লক্ষণ সমূহ জেনে নিন।

    আমাদের শরীরের একটি মূল্যবান অংশ হচ্ছে আমাদের চোখ। আর সেই চোখে বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে। আমাদের চোখে শুষ্ক ভাব দেখা দিতে পারে যা ভিটামিন এ এর অভাবের লক্ষণ। আমরা যদি প্রথম থেকে সতর্ক না হয় তাহলে আস্তে আস্তে ভিটামিন এ এর অভাবে আমাদের চোখ অন্ধ হয়ে যেতে পারে।

    ভিটামিন এ এর অভাবের একটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ হচ্ছে রাতকানা। ভিটামিন এ এর অভাবে রাতকানা এই সমস্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। তাহলে রাতকানা সমস্যা দেখা দিলে অবশ্যই বুঝতে হবে আপনার শরীরে ভিটামিন এ এর অভাব হয়েছে।

    কোন নারীর যদি গর্ভধারণের সমস্যা দেখা দেয় তাহলে তা হতে পারে ভিটামিন এ এর অভাব। অনেক সময় ভিটামিন এ এর অভাবে একটি মহিলার গর্ভধারণের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই অবশ্যই এই বিষয়ে একটু সচেতন থাকা উচিত।

    আপনাকে যদি আপনার বয়সের তুলনায় একটু বেশি দেখায়। আপনার ভেতরে যদি বার্ধক্য চলে আসে আপনার অল্প বয়সেই তাহলে অবশ্যই বুঝতে হবে আপনার শরীরে ভিটামিন এ এর অভাব রয়েছে।

    একটি শিশুর ক্ষেত্রে যদি দেখেন যে তার বৃদ্ধিতে বিলম্ব ঘটছে বা বয়স অনুযায়ী সঠিকভাবে তার বৃদ্ধি হচ্ছে না তাহলে বুঝবেন সেই বাচ্চার শরীরে ভিটামিন এ এর অভাব রয়েছে। বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে ভিটামিন এ এর অভাবে বাচ্চার স্বাভাবিক গতিতে বৃদ্ধি পায় না।
    আমাদের শরীরে বিভিন্ন রকম আঘাত বা অস্ত্র পাচারের পর যদি ক্ষত নিরাময়ে সমস্যা দেখা দেয় তাহলে তার একটি প্রধান কারণ হচ্ছে ভিটামিন এ এর অভাব। ভিটামিন এ স্বাস্থ্যকর ত্বকের একটি উপাদান কোলাজিন তৈরিতে সাহায্য করে থাকে। তাই যদি শরীরে ভিটামিন এ এর অভাব দেখা দেয় তাহলে শরীরে সঠিক পরিমাণ কোলাজিন তৈরি হতে পারে না এবং ক্ষত নিরাময় হতে অনেক সময় লাগে। আপনার শরীরে ভিটামিন এ এর অভাব দেখা দিলে অবশ্যই প্রথমে আমাদের ভিটামিন এ এর উৎস - ভিটামিন এ এর অভাবে কোন রোগ হয় তা জানতে হবে।

    ভিটামিন এ এর অভাবজনিত রোগের প্রতিকার

    আমাদের শরীরে ভিটামিন এ এর অভাবে নানারকম সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিভিন্ন রকম রোগ দেখা দিতে পারে। সে সকল রোগের প্রতিকার কিভাবে করবেন তা জানা অবশ্যই দরকার। তো চলুন জেনে নিন ভিটামিন এ এর অভাবজনিত রোগের প্রতিকার গুলো কি কিঃ

    অবশ্যই আমাদের সকলের শরীরের প্রত্যেকটি ভিটামিনের একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ চাহিদা রয়েছে ।তাই সেই চাহিদা অনুযায়ী আমাদের শরীরে ভিটামিন সরবরাহ করা জরুরী। আমাদের শরীরে ভিটামিন এ এর অভাবে যদি কোন রোগ দেখা দেয় তাহলে সেই রোগের প্রতিরোধ করতে বেশি বেশি ভিটামিন এ জাতীয় খাবার খেতে হবে। যে সকল ফলমূল, শাকসবজি ,মাছ, মাংস ইত্যাদি খাদ্যে ভিটামিন এ রয়েছে সে সকল খাদ্য গ্রহণ করতে হবে।

    বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ভিটামিন এ যুক্ত খাবার দেওয়ার পাশাপাশি ভিটামিন এ ক্যাপসুল সঠিক সময়ে সঠিক নিয়মে প্রদান করতে হবে। তাহলেই একটি বাচ্চার ভিটামিন এ এর অভাবজনিত রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব। একটি বাচ্চার ক্ষেত্রে ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাবার সঠিক মাত্রায় প্রদান করতে হবে। কারণ আমাদের দেশে ভিটামিন এ এর অভাবে শিশু মৃত্যুর হার বেড়েই চলেছে।

    ভিটামিন এ এর উৎস - ভিটামিন এ এর অভাবে কোন রোগ হয়ঃ শেষ কথা

    ভিটামিন এ এর অভাবের লক্ষণ কি কি। ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাবার কোনগুলো। ভিটামিন এ এর অভাবে কোন কোন রোগ হয়ে থাকে। আমরা আমাদের সাধ্য অনুযায়ী আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করলাম। আশা করছি আমাদের এই ভিটামিন এ এর উৎস - ভিটামিন এ এর অভাবে কোন রোগ হয় আর্টিকেলটি পড়ে আপনি একটু হলেও উপকৃত হবেন। এরকম আরো তথ্য পেতে আমাদের সাথেই থাকুন।

    এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

    পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
    এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
    মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

    দ্যা বর্ষা ওয়েব সাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

    comment url