গর্ভবতী হওয়ার ১ম সপ্তাহের লক্ষণ

বেশ কয়েকদিন থেকে আপনার শরীরের কিছু পরিবর্তন বুঝতে পারছেন। আপনি মনে মনে ভাবছেন এটা কি প্রেগনেন্সির লক্ষণ। আপনার জানার খুব আগ্রহ গর্ভবতী হওয়ার ১ম সপ্তাহের লক্ষণ সম্পর্কে। যদি এমনটা হয় তাহলে আমার লেখা গর্ভবতী হওয়ার ১ম সপ্তাহের লক্ষণ আর্টিকেলটি আপনার জন্য। গর্ভবতী হওয়ার ১ম সপ্তাহের লক্ষণ এই আর্টিকেলে আমি লক্ষণ ছাড়া গর্ভবতী ও গর্ভবতী হওয়ার প্রথম সপ্তাহের লক্ষণ সম্পর্কে আলোচনা করেছি।
গর্ভবতী হওয়ার ১ম সপ্তাহের লক্ষণ
আশা করছি আমার লেখা গর্ভবতী হওয়ার ১ম সপ্তাহের লক্ষণ এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি আপনার প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাবেন। তাই আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য পেতে আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

লক্ষণ ছাড়া গর্ভবতী

যেকোনো মহিলা যখন গর্ভবতী হন তখন তার শারীরিক ও মানসিক দুটোর মাঝেই পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। আর সে সকল লক্ষণ দেখেই বোঝা যায় একটি মেয়ে গর্ভবতী কিনা। কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে এর বিরল দৃশ্য দেখা যায়। কোন মহিলা প্রেগন্যান্ট হওয়ার পরেও তার মাঝে কোনো রকম লক্ষণ প্রকাশ পায় না। যাকে চিকিৎসার ভাষায় বলা হয় ক্রিপ্টিক প্রেগনেন্সি। 
এ ধরনের প্রেগনেন্সি ৪৭৫ জনের মাঝে একজনের হয়ে থাকে। ক্রিপ্টিক প্রেগনেন্সি হওয়ায় কোনরকম লক্ষণ প্রকাশ পায় না। ক্রিপ্টিক প্রেগনেন্সি সাধারণ গর্ভাবস্থার মতো নয়। এক্ষেত্রে বমি বমি ভাব কিংবা পিরিয়ড মিশ অথবা পেট ফুলে যাওয়া কোন লক্ষণ প্রকাশ পায় না। ফলে গর্ভবতী মহিলা বুঝতে পারেনা যে সে গর্ভধারণ করেছে। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় বারবার টেস্ট করানোর পরেও নেগেটিভ রেজাল্ট আসে। 

তাই এ ধরনের প্রেগনেন্সির ক্ষেত্রে মহিলাকে অনেক বেশি সচেতন থাকতে হবে। ক্রিপ্টিক প্রেগনেন্সি এর কারণ হতে পারে বেবি বাম্প ছোট থাকা এবং ভুল গর্ভাবস্থা পরীক্ষা। ক্রিপ্টিক প্রেগনেন্সি যেকোনো মহিলার হতে পারে। ক্রিপ্টিক প্রেগনেন্সি হওয়ার মূল কারণ হতে পারে লাইফস্টাইনের সমস্যা এবং স্বাস্থ্যের অবস্থা। তাছাড়াও ক্রিপ্টিক প্রেগনেন্সি হওয়ার কিছু কারণ হচ্ছে
  • পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম
  • প্রেগন্যান্সি হওয়ার পূর্বে জন্ম নিয়ন্ত্রক ব্যবহার করা
  • যেকোনো খেলাধুলার সাথে যুক্ত থাকা এবং খেলাধুলা বেশি করা
  • অনিয়মিত পিরিয়ড দেখা দেওয়া
  • ক্রিপ্টিক প্রেগনেন্সির আরেকটি লক্ষণ হচ্ছে মানসিক ভাবে অসুস্থ থাকা

সুস্থ প্রেগন্যান্সির লক্ষণ

আমরা অনেকেই জানি গর্ভবতী হওয়ার ১ম সপ্তাহের লক্ষণ গুলো কি কি। তার মধ্যে প্রথমেই হচ্ছে মাসিক বন্ধ হয়ে যাওয়া। এছাড়াও দেখা যায় মাথা ঘোরা এবং বমি বমি ভাব। তার পাশাপাশি ক্লান্তি অনুভব হয়ে থাকে। বেশ কিছু লক্ষণ প্রকাশ পায় যখন কোন মহিলা গর্ভধারণ করে থাকে। এ সকল লক্ষণ প্রকাশ পেলেই যে কোন মহিলা গর্ভধারণ করেছেন এটি ভাবাও কিন্তু ঠিক নয়। 
তাই আপনার মাঝে যদি এই সকল লক্ষণ প্রকাশ পায় তাহলে অবশ্যই প্রেগন্যান্সি টেস্ট করিয়ে নিয়ে নিশ্চিত হওয়ার চেষ্টা করবেন। প্রেগনেন্সির লক্ষণের একটি লক্ষণ হচ্ছে মর্নিং সিকনেস। যার ফলে একজন মহিলা শারীরিকভাবে অনেকটা দুর্বল অনুভব করে থাকে। এর মানে এটি নয় যে এটি তার শারীরিক দুর্বলতা। এই দুর্বলতা প্রেগনেন্সির সময় দেখা দিয়ে থাকে যা আস্তে আস্তে ঠিক হয়ে যায়। তাই শরীর দুর্বল অনুভব করলে এটি নিয়ে চিন্তা করার কিছু নেই।

প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ

যে কোন মহিলা প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার পরে সেই মহিলার বেশ কিছু লক্ষণ প্রকাশ পায়। শুধুমাত্র কিছু ক্ষেত্রে কোন রকম লক্ষণ প্রকাশ পায় না। যে সকল লক্ষণ প্রকাশ পাই সেই সকল লক্ষণ দেখে খুব সহজেই বোঝা যায় একজন মহিলা গর্ভধারণ করেছে। আসুন তাহলে প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ গুলো জেনে নেই।

স্তনের পরিবর্তনঃ একজন মহিলা গর্ভধারণ হওয়ার পর সেই মহিলার স্তনের পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। এটি গর্ভধারণের একটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ। একজন মহিলা প্রেগনেন্সি হলে তার প্রেগনেন্সি হওয়ার ১৫ দিনের মধ্যেই স্তনে ব্যথা অনুভূতি হয়।

বমি ভাবঃ গর্ভধারণের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ হয়েছে দিনের যেকোনো সময় বিশেষ করে সকালে বমি হওয়া। গর্ভধারণ হওয়ার এক মাস পর থেকে এমনটা হতে পারে। এছাড়াও এ সময় কিছু হরমোনের স্তর বৃদ্ধি পায়।

বারবার প্রসাব হওয়াঃ গর্ভধারণ হওয়ার পর একজন মহিলার শরীরে রক্তের পরিমাণ বেড়ে যায়। আর এই কারণে কিডনি ওদিক পরিমাণে তরল নিঃসৃত করে যা সেই মহিলার প্রসাবের দ্বারা শরীর থেকে বেরিয়ে আসে। আর সেই কারণেই গর্ভবতী মহিলার বারবার প্রসাব হয়ে থাকে।

কোষ্ঠকাঠিন্যঃ মহিলা যখন গর্ভধারণ করে তখন তার কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। এই কোষ্ঠকাঠিন্যর হরমোনের জন্য হয়ে থাকে। তাই যদি কোন মহিলার পিরিয়ড মিশ হয় এবং তার সাথে সাথে কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা যায় তাহলে সেটি গর্ভধারণের একটি লক্ষণ হিসেবে ধরা যায়।

মানসিক পরিবর্তনঃ গর্ভধারণ হওয়ার পর একটি মহিলার সবচেয়ে বেশি মানসিক পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। অল্প কিছুতেই বেশি ইমোশনাল হয়ে যায় আবার অল্প কিছুতেই খুব বেশি রেগে যাই। এই পরিবর্তন সাধারণত গর্ভধারণ এর কারণেই হয়ে থাকে।

খাদ্যভাসের পরিবর্তনঃ গর্ভধারণের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ হচ্ছে খাদ্যাভাসের পরিবর্তন। গর্ভধারণের ফলে গর্ভবতী মহিলা এমন কোন জিনিস পছন্দ করতে শুরু করেন যে সকল জিনিস আগে সেই পছন্দ করত না। অনেক ধরনের পছন্দের খাবারও খেতে পারে না। আবার হঠাৎ যে কোনো জিনিস খাওয়ার ইচ্ছা জেগে ওঠে।

গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ সাদা স্রাব

স্রাব এটি মহিলাদের জীবন চক্রের একটি সাধারণ অংশ। এটি মেয়েদের কোনরকম সমস্যা নয়। কিংবা কোন রকম রোগ ও নয়। গর্ভাবস্থায় সাদা স্রাব দেখা দেওয়া এটি স্বাভাবিক বিষয়। এখন আপনি জানতে চাইবেন গর্ভাবস্থায় সাদা স্রাব কেন দেখা দেয়। এই সাদা স্রাব এর প্রধান কাজ জীবাণুকে যোনিপথ কিংবা মাসিকের রাস্তা দিয়ে জরায়ুতে উঠে আসতে বাধা দেওয়া। 
যার ফলে গর্ভের সন্তান বিভিন্ন রকম ইনফেকশন থেকে রক্ষা পায়। গর্ভাবস্থায় শেষ পর্যায়ে এই সাদা স্রাব আরো বেশি পরিমাণে দেখা দিয়ে থাকে। যখন শেষের দিকে সাদা স্রাব বেশি পরিমাণ দেখা দেয় তখন বুঝতে হবে যে গর্ভবতী মহিলার শরীর সন্তান প্রসবের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। সন্তান প্রসবের কিছু দিন আগে সাদা স্রাবের পরিমাণ অনেকটা বৃদ্ধি পাওয়া শুরু করে।

গর্ভবতী হওয়ার ১ম সপ্তাহের লক্ষণ

আপনি কি গর্ভবতী হওয়ার ১ম সপ্তাহের লক্ষণ সম্পর্কে তেমন কিছু একটা জানেন না। যদি না জেনে থাকেন তাহলে আমি এখন আপনাদের গর্ভবতী হওয়ার ১ম সপ্তাহের লক্ষণ গুলো সম্পর্কে আলোচনা করব। এখন সেই সকল লক্ষণ গুলো সম্পর্কে জেনে নিন।
  • গর্ভবতী হওয়ার ১ম সপ্তাহের লক্ষণের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ হচ্ছে স্তনের পরিবর্তন। মহিলার প্রথম সপ্তাহেই স্তন ফুলে যাওয়া এবং অস্বস্তিবোধ তাছাড়া স্তনের বোটায় খোঁচা খোঁচা এই পরিবর্তন বুঝতে পারে।
  • গর্ভধারণ হওয়ার পর গর্ভবতী মহিলার খাদ্যাভাসের পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়।
  • গর্ভবতী মহিলার প্রথম সপ্তাহের দিক থেকেই মানসিক পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়।
  • গর্ভবতী হওয়ার ফলে প্রথম সপ্তাহ দিক থেকেই মহিলার বমি বমি ভাব দেখা দিয়ে থাকে এবং বমি হয়ে থাকে।
  • অনেক মহিলা রয়েছে যাদের মাথা ঘোরা এবং শরীরের ক্লান্তি ভাব দেখা দিয়ে থাকে।
  • বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সকালে ঘুম থেকে উঠে মর্নিং সিকনেস হয়ে থাকে।
  • কিছু কিছু ক্ষেত্রে যোনিপথ থেকে হালকা রক্তপাত দেখা দিতে পারে।
  • গর্ভধারণের আর একটি লক্ষণ হচ্ছে স্বাভাবিকের তুলনায় সাদা স্রাব বেশি পরিমাণে দেখা দেয়।
একজন গর্ভবতী মহিলার গর্ভবতী হওয়ার ১ম সপ্তাহের লক্ষণগুলো প্রথমদিকেই প্রকাশ পেয়ে থাকে। এ সকল লক্ষণ দেখে খুব সহজে বোঝা যায় একজন মহিলা গর্ভধারণ করেছে। কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে এর ব্যতিক্রম দেখা দিয়ে থাকে। সেই সকল ক্ষেত্রে উপরের লক্ষণগুলো প্রকাশ নাও পেতে পারে। তাই অবশ্যই পরীক্ষা করে আগে নিশ্চিত হয়ে নিবেন যে আসলে রেজাল্ট পজিটিভ নাকি নেগেটিভ।

গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ কত দিন পর বোঝা যায়

প্রতিটি মহিলার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ একই সময় প্রকাশ পাবে তা কিন্তু নয়। প্রতিটি মহিলার মাতৃতের জন্য নিজস্ব যাত্রা রয়েছে যার কারণে লক্ষণ এবং সময় এর মাঝে পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। কিছু কিছু মহিলা রয়েছেন যে সকল মহিলার গর্ভধারণের প্রথম সপ্তাহ থেকেই প্রাথমিক লক্ষণ প্রকাশ পেয়ে থাকে। আবার কিছু কিছু মহিলা আছেন যে সকল মহিলার চার থেকে পাঁচ সপ্তাহর কাছাকাছি সময় লক্ষণ প্রকাশ পেয়ে থাকে। 

শুধুমাত্র কিছু কিছু লক্ষণ প্রকাশ পেলেই যে কেউ গর্ভধারণ করেছে এটা ভাবাও কিন্তু ঠিক নয়। তাই প্রাথমিক লক্ষণ প্রকাশ পাওয়ার পর অবশ্যই তাকে পরীক্ষা করাতে হবে। অনেক মহিলা রয়েছে যাদের বেশ কিছু সময় ধরে কোনরকম লক্ষণ প্রকাশ পায় না। তারা বুঝতেও পারে না যে তারা গর্ভধারণ করেছেন। তাই সে সকল ক্ষেত্রে অবশ্যই মহিলাকে অনেক বেশি সতর্ক থাকতে হবে। তবে এই ধরনের সমস্যা অনেক কম দেখা দিয়ে থাকে।

পিরিয়ড মিস হওয়ার আগে গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ

আমরা জানি যে গর্ভবতী হওয়ার প্রধান লক্ষণ হচ্ছে পিরিয়ড মিস হওয়া। পিরিয়ড মিস হওয়া মানেই আমরা অনেকেই বাকি লক্ষণগুলো না দেখেই অনেক কিছু ভেবে বেশি। কিন্তু পিরিয়ড মিস করা মানেই যে প্রেগনেন্সি হওয়া এমনটা কিন্তু ঠিক নয়। অনেক সময় বিভিন্ন কারণে পিরিয়ড মিস হতে পারে। আবার অনেক সময় দেখা যায় পিরিয়ড ঠিকঠাক মত হয়েছে কিন্তু আপনি কনসিভ করেছেন। 

আপনি যদি প্রেগনেন্ট হওয়ার চেষ্টা করেন কিন্তু বারবার চেষ্টা করার হলেও পিরিয়ড মিস না হয় তাহলে পিরিয়ডের দিকে খেয়াল করার পাশাপাশি আপনাকে আপনার শরীরের কিছু লক্ষণ এর দিকেও খেয়াল করতে হবে। পিরিয়ড মিস না হলেও যদি সে সকল লক্ষণ আপনার ভেতর প্রকাশ পায় তাহলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। আসুন তাহলে জেনে নিই কোন কোন বিষয়গুলোর দিকে বিশেষ নজর দিতে হবে।
  • আপনার মাঝে মর্নিং সিকনেস দেখা দিয়েছে কিনা সেদিকে আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে। কারণ গর্ভধারণের একটি বিশেষ লক্ষণ হচ্ছে মর্নিং সিকনেস দেখা দেওয়া।
  • আপনি যদি কনসিভ করে থাকেন তাহলে আপনার মাঝে মুড সুইং এবং মাথা ঘোরা এই দুটি লক্ষণ প্রকাশ পাবে।
  • গর্ভবতী হওয়ার কারণে মাথা ব্যথা ও মাথা ভারী হওয়া এই লক্ষণ ও প্রকাশ পায়।
  • প্রসাবের চাপ বেড়ে যায় যার ফলে বারবার টয়লেট যাওয়ার প্রয়োজন পড়ে।
  • আরেকটি লক্ষণ হচ্ছে হঠাৎ কোন কিছু খাওয়ার প্রতি অরুচি দেখা দেওয়া এবং খিদে বেড়ে যাওয়া।
  • অনেক সময় দেখা যায় বারবার পানি খাওয়ার পরেও গলা শুকিয়ে যাচ্ছে এটিও হতে পারে আপনার গর্ভধারণ করার একটি লক্ষণ।
  • আপনার বমি বমি ভাব হতে পারে কিংবা বমি হতে পারে।
আপনার যদি মাসিক মিশ না হয় তারপরেও উপরের উল্লেখিত লক্ষণগুলো প্রকাশ পায় তাহলে অবশ্যই আপনাকে একটি পরীক্ষা করে নিশ্চিত হয়ে নিতে হবে আপনি কনসিভ করেছেন কিনা। কারণ অনেক সময় বাচ্চা পেটে আসার পরেও বেশ কয়েক মাস মাসিক দেখা দেয়।

পরামর্শ মূলক কিছু কথা

আশা করছি আমার লেখা গর্ভবতী হওয়ার ১ম সপ্তাহের লক্ষণ এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো খুঁজে পেয়েছেন। আপনি যদি কনসিভ করে থাকেন তাহলে অবশ্যই কয়েক মাস আপনাকে খুব বেশি সাবধানতা অবলম্বন করে কাজ করতে হবে। নিজের প্রতি অনেক বেশি যত্নশীল হতে হবে এবং অবহেলা করা যাবে না। এরকম প্রয়োজনীয় তথ্য পেতে নিয়মিত আমার লেখা আর্টিকেল পড়ুন। নিজে ভাল থাকুন এবং অন্যকে ভালো রাখুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

দ্যা বর্ষা ওয়েব সাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url