মাথা ভারী লাগার কারণ বড় কোনো রোগের ইঙ্গিত নয়তো তা জানুন

ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময়ের উপায়আমরা অনেকেই রয়েছি যাদের অনেক সময় মাথা ভারী হয়ে থাকে। আর সেই মাথা ভারী লাগার কারণ অনেকেই জানে না। আপনি যদি মাথা ভারী লাগার কারণ সম্পর্কে জানতে চান আমার লেখা মাথা ভারী লাগার কারণ এই আর্টিকেলটি পড়ুন। এই আর্টিকেলে আমি মাথা ভারী লাগার কারণ ও মাথার একপাশে ব্যথা হওয়ার কারণ সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি।
মাথা ভারী লাগার কারণ
আশা করছি আমার লেখা আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা অনেক বেশি উপকৃত হবেন। তাই এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

মাথা ভারী হলে করণীয়

বিভিন্ন কারণে বিভিন্ন সময় আমাদের মাথা ভারী হয়ে থাকে। যে কারণে আমরা অনেকটা বিরক্তবোধ অনুভব করে থাকি। কোন কাজ ঠিকঠাকভাবে করতে ইচ্ছা করে না। কিন্তু আমরা বুঝতে পারি না মাথা ভারী লাগার কারণ কি। একটি মানুষের মাথা বিভিন্ন কারণে ভারি হয়ে থাকতে পারে। বিশেষত যদি কোন ব্যক্তির নির্দিষ্ট পরিমাণ ঘুম না হয় তাহলে অনেক সময় মাথা ভারী হয়ে থাকে। 
সেই ক্ষেত্রে আপনি কিছুক্ষনের জন্য ঘুমাতে পারেন এতে করে আপনার মাথা ভারী হওয়া অনেকটা কমে যাবে। তা ছাড়াও যদি কোন ব্যক্তির ঠান্ডা কিংবা সর্দির কারণে মাথা ভারী হয়ে থাকে তাহলে আদা চা করে খেতে পারেন এতে করে আপনার মাথা ভারী অনেকটা কমে যাবে। এছাড়াও কোন কোন ব্যক্তির বিভিন্ন রকম কারণে মাথা ভারী হয়ে থাকতে পারে। সে সকল বেলায় চিকিৎসকের কাছে গিয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী কাজ করতে হবে।

মাথার তালুতে ব্যথা কারণ

কিছু কিছু মানুষের দেখা যায় মাথার তালুতে অনেক ব্যথা করছে। আপনি ও কি এই সমস্যাই করেছেন। কিন্তু বুঝতে পারছেন না মাথার তালুতে হঠাৎ এত ব্যথা করার কারণ কি এবং মাথা ভারি লাগার কারণ কি। মাথার তালুতে ব্যথা করার প্রধান কারণ হচ্ছে মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ। 
কোন ব্যক্তির যদি প্রচুর পরিমাণে মানসিক চাপ কিংবা উদ্বেগের সম্মুখীন হয় তাহলে সেই ব্যক্তির মাথার তালুতে প্রচন্ড পরিমাণ ব্যথা হয়ে থাকে। এরকম ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়ার সব থেকে সহজ উপায় হচ্ছে বিশ্রাম এবং পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম। সঠিকভাবে বিশ্রাম নিলে অথবা কিছুক্ষণ ঘুম গেলে এই ব্যথার হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। 

আবার অনেক সময় দেখা যায় ঘাড় ব্যথা থেকে শুরু করে আস্তে আস্তে সেই ব্যথা মাথার পেছনদিকে ছড়িয়ে পড়ে এবং মাথার তালুতে ব্যথা শুরু হয়। যদি আপনার ব্যথার লক্ষণ এরকম হয়ে থাকে তাহলে এটি মাইগ্রেনের কারণেও হতে পারে। তাই এরকম ব্যথা দেখা দিলেন চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে এবং সেই পরামর্শ অনুযায়ী কাজ করতে হবে।

ঘাড়সহ মাথা ব্যাথা

আমাদের শরীরের প্রতিটি অঙ্গপ্রত্যঙ্গ নিজস্ব পদ্ধতিতে নিজেদের কার্য সম্পাদন করে থাকে। আর বিভিন্ন কারণে সে সকল অঙ্গ প্রতঙ্গের বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দেয়। ঠিক সেই রকম আমাদের অঙ্গ প্রতঙ্গের একটি অংশ হচ্ছে মাথা। আর এই মাথার ব্যথা এটি কোন নতুন সমস্যা নয়। আমরা সকলেই জানি মাথা যতদিন আছে ব্যথা ততদিন থাকবে। 
কিন্তু এই মাথা ব্যথাকে কোন রকমে বড় ধরনের রোগ বলা ঠিক হবে না। অনেক সময় বিভিন্ন রকম ছোট ছোট কারণে মাথাব্যথা হয়ে থাকে। আমাদের মাথা ভারী হয়ে থাকে। তাই আমাদের প্রথমে জানতে হবে মাথা ভারী লাগার কারণ কি। কারণ অনেক সময় দেখা যায় ঠিকঠাকভাবে বিশ্রাম না নিলে কিংবা ঠিকভাবে ঘুম না হলে মাথা ভারী হয়ে থাকে। 

তাই যদি আপনার মাথার কোনো রকম সমস্যা হয় তাহলে প্রথমে চিহ্নিত করুন সেটি আপনার কোন রকম বদভ্যাসের কারণে নয়তো। কিন্তু অনেক সময় এই মাথাব্যথা বড় ধরনের রোগের লক্ষণ ও হতে পারে। তাই যদি আপনার দীর্ঘদিন ধরে মাথা ব্যথা করে তাহলে সেটিকে কখনোই অবহেলা করা উচিত নয়। ঘাড় সহ মাথা ব্যথা এটির সাধারণত লক্ষণ হচ্ছে উচ্চ রক্তচাপ। 

অনেকে রয়েছে যারা এই ঘাড় সহ মাথা ব্যথাকে সাধারন ব্যথা মনে করে থাকেন। এই ব্যথা সহ্য করে দিন রাত নিজের কার্যসম্পাদন করে থাকেন। কিন্তু এই উচ্চ রক্তচাপ এর কারণে আপনার বিভিন্ন রকম বড় ধরনের রোগ হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে। যদি কোন ব্যক্তির উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রিত থাকে তাহলে সেই ব্যক্তির হৃৎপিণ্ড অধিক পরিমাণে শক্তি ব্যয় করে রক্ত পাম্প করে। 

আর এরকম দীর্ঘদিন করার ফলে সেই ব্যক্তির হৃদপিণ্ড বড় হয়ে যাওয়া, হৃদপিন্ডের দেয়াল মোটা হয়ে যাওয়া বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। আর যখন এর ধরনের সমস্যা হয় তখন সেই ব্যক্তির বিভিন্ন রকম সমস্যায় পড়েন। 

যেমন বুক ব্যথা, শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা এবং ভরা পেটে হাঁটতে গিয়ে সমস্যা দেখা দেয়। সেই কারণে আপনার যদি ঘাড় সহ মাথা ব্যথা করে এবং এই ব্যথা দীর্ঘদিন থাকে তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের নিকট গিয়ে পরামর্শ নিতে হবে।

মাথার একপাশে ব্যথা কারণ

আমরা অনেকেই রয়েছি যাদের অনেক সময় মাথার একপাশে ব্যথা হয়ে থাকে। মাথার একপাশে ব্যথা হওয়ার প্রধান কারণ হিসেবে বলা যেতে পারে স্নায়ুগত সমস্যা। এই ধরনের ব্যথা কে বলা হয় '' টেমপোরাল আর্টেরাইটিস ''। এই ধরনের ব্যথা হয়ে থাকে মাথা ও ঘাড়ে থাকা স্নায়ু প্রদাহের শিকার হলে। এ সকল স্নায়ু প্রদাহের শিকার হলে মস্তিষ্কের রক্ত সরবরাহ সমস্যা দেখা দেয়। এরকম হলে ব্যক্তির মাথার যেকোনো একপাশে ব্যথা হয়ে থাকে।

এছাড়াও মাথার একপাশে ব্যথার আরেকটি কারণ হতে পারে '' ট্রাইজেমিনাল নিউরালজিয়া ''। ব্যক্তির মাথার ত্বকে অবস্থানরত ট্রাইজেমিনাল স্নায়ু কে বিভিন্ন রকম ক্ষতিগ্রস্ত করে। আর এই স্নায়ুর কাজ হচ্ছে চেহারায় শ্রেষ্ঠ আলোড়ন মস্তিষ্কে পৌঁছানো। আর যখন এই কাজ বাধাগ্রস্থ হয় তখন দেখা দেয় মাথা ও চেহারার একপাশে ব্যথা।

মাথার এক পাশে ব্যথার আরেকটি কারণ হতে পারে ঔষধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া। কোন ব্যক্তি যদি নিয়মিত কোন ধরনের ঔষধ বেশি পরিমাণে খেয়ে থাকে সেই কারণেও মাথা ব্যথা হতে পারে। সেই সকল ঔষধ গুলো হচ্ছে অ্যাসিটামিনোফেন,অ্যাসপিরিন,আইবুপ্রফেন।

মাথা ভারী লাগার কারণ

প্রতিটি ব্যক্তির কখনো না কখনো এই সমস্যা হয়ে থাকে। প্রচন্ড পরিমাণে মাথা ব্যথা করে নয়তো মাথা ভারী হয়ে থাকে। যে কারণে সেই ব্যক্তি অনেক বেশি বিরক্তবোধ অনুভব করে থাকে। কিন্তু আসলেই এইরকম মাথা ভারী লাগার কারণ সম্পর্কে আমরা অনেকেই সচেতন নয়। অনেকেই মাথা ভারী হয়ে থাকলে কোন একটি মাথা ব্যথার ঔষধ খেয়ে নেই। মনে করে এই ঔষধ খেয়ে মাথা ঠিক হয়ে যাবে। 

ঔষধ খাওয়ার ফলে মাথা ব্যথা অথবা মাথা ভারী লাগা ঠিক হয়ে যায় ঠিকই। কিন্তু সব সময় যে মাথা ব্যথা ভালো করার জন্য ঔষধ খেতে হবে তা কিন্তু নয়। মাথা ব্যথার কারণ চিহ্নিত করে সেই ব্যথা দূর করার জন্য কিছু পদক্ষেপ নিয়েও মাথাব্যথা কিংবা মাথা ভারী লাগা দূর করা সম্ভব। 

মাথা ভারী লাগার প্রধান দুটি কারণ হচ্ছে মাইগ্রেন এর সমস্যা এবং টেনশন। মাথা ব্যথার ক্ষেত্রে বেশিরভাগ সময় প্রকাশ পায় টেনশন এর কারণে মাথাব্যথা হয়ে থাকে। বলা যায় যে মাথা ব্যথা ৭০% হয়ে থাকে টেনশন এর কারনে আর ১১% হয়ে থাকে মাইগ্রেনের সমস্যার কারণে। তাই প্রথমে আপনি আপনার মাথা ভারী লাগা কিংবা মাথাব্যথা কারণ চিহ্নিত করুন। 

যদি সেই ব্যথা কোনরকম টেনশন কিংবা চিন্তার কারণে হয়ে থাকে তাহলে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিন অথবা ঘুম যাওয়ার চেষ্টা করুন। এতে করে আপনার মাথা ব্যথা অনেকটা কমে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আর যদি মাইগ্রেনের কারণে মাথাব্যথা হয়ে থাকে তাহলে সেই ব্যথা কমানোর জন্য ঔষধ খেতে পারেন।

মাথা ব্যাথা ও বমি কোন রোগের লক্ষণ

অনেক সময় দেখা যায় কোন এক ব্যক্তির প্রচন্ড মাথা ব্যথার সাথে বমি বমি ভাব মনে হচ্ছে। প্রচন্ড মাথা ব্যথার সাথে বমি বমি ভাব হওয়া এটি সাধারণ কোন মাথা ব্যথা নয়। এটি হচ্ছে মাইগ্রেন এর সমস্যার লক্ষণ। মাইগ্রেন এর প্রধান লক্ষণ হচ্ছে প্রচণ্ড পরিমাণে মাথাব্যথা। এতটাই মাথা ব্যথা করে যে ব্যক্তি সাধারণত কোন কাজ করতে পারেনা। মাথার ব্যথায় সেই ব্যক্তি অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে। 

আর এই মাথা ব্যথার পাশাপাশি বমি বমি ভাব অথবা বমি হয়ে থাকে। আর এই ধরনের ব্যথা বেশ কিছুদিন দেখা দিয়ে থাকে। বিভিন্ন পরীক্ষায় দেখা গেছে যে প্রতি ৫ জন নারীর মধ্যে ১ জন নারীর মাইগ্রেনের সমস্যা প্রকাশ পায় এবং প্রতি ১৫ জন পুরুষের মধ্যে ১ জন পুরুষের মাইগ্রেনের সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। 

মাইগ্রেনের সমস্যা কিংবা মাইগ্রেনের ব্যথা হওয়ার পর যদি সেই ব্যক্তি কিছু খাবার খাই তাহলে আবার সেই ব্যথা তীব্র আকার ধারণ করতে পারে যেমনঃ চকলেট, আঙ্গুরের রস, পনির ইত্যাদি। তাই যদি কোন ব্যক্তির মাইগ্রেনের মাথাব্যথা হয়ে থাকে তাহলে এ সকল খাবার এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন। আরো কিছু অভ্যাস রয়েছে যে সকল কারণে মাইগ্রেনের সমস্যা বৃদ্ধি পেতে পারে সেই সকল অভ্যাস থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করুন। 

যেমনঃ অতিরিক্ত ঘুম এর কারণে মাইগ্রেনের সমস্যা গুলি দিতে পারে। খুব জোরে গান শোনার কারণেও মাইগ্রেনের সমস্যা বৃদ্ধি পেতে পারে। অনেক রয়েছে যারা বিভিন্ন রকম কারণে খালি পেটে থাকে। কিন্তু এই খালি পেটে থাকা থেকে গ্যাসের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে এবং মাইগ্রেনের সমস্যা বৃদ্ধি পেতে পারে। তাই অবশ্যই মাইগ্রেনের সমস্যা রয়েছে এমন ব্যক্তিদের উপরের বদ অভ্যাস গুলো থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করতে হবে।

মাথা ভার কমানোর ওষুধ

অনেক ব্যক্তি রয়েছে যাদের অল্প পরিমাণ মাথা ব্যথা হলে কিংবা মাথা ভারী লাগলে সেই ব্যথার কারণ অথবা মাথা ভারী লাগার কারণ না জেনেই মাথা ব্যথার একটি ঔষধ খেয়ে মাথা ব্যথা সারিয়ে তোলার চেষ্টা করে। কিন্তু সকল ধরনের মাথাব্যথা সারিয়ে তোলার জন্য ঔষধ খাওয়ার প্রয়োজন হয় না। কিছু কিছু ক্ষেত্রে মাথা ব্যথা সারিয়ে তোলার ঔষধ হিসেবে কাজ করে বিশ্রাম অথবা ঘুম। 

আর একটু ব্যথাতেই ব্যথা নাশক ঔষধ খাওয়া মোটেও ঠিক নয়। যেকোনো ধরনের ঔষধ খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোন রকম ব্যথা নাশক ঔষধ খাওয়া মোটেও ঠিক নয়। আপনাদের সুবিধার জন্য ব্যথা নাশক ঔষধ এর নাম আলোচনা করলাম। 

ব্যথা নাশক ঔষধ হিসেবে আপনারা প্যারাসিটামল কিংবা আইবুপ্রোফেন ঔষধ সেবন করতে পারেন। তাছাড়াও এসপিরিন ও ব্যবহার করতে পারেন। যদি কোন গর্ভবতী মহিলার মাথাব্যথা হয়ে থাকে তাহলে তার জন্য সবচেয়ে ভালো ঔষধ হচ্ছে প্যারাসিটামল। 

কারণ গর্ভবতী মহিলার আইবুপ্রফেন ব্যবহারের কারণে বিভিন্ন ধরনের সাইড ইফেক্ট দেখা দিতে পারে। তাই এই ঔষধ ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। আর এসপিরিন ঔষধ ১৬ বছরের কম বয়সী বাচ্চাদের সেবন করা একদম উচিত নয়।
আপনাদের সুবিধার জন্য আমি ব্যাথা নাশক ঔষধের নাম আলোচনা করলাম। কিন্তু এই সকল ঔষধ সেবনের পূর্বে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন এবং তারপর ঔষধ সেবন করবেন।

শেষ কথা

আশা করছি আপনারা আমার আর্টিকেলটি পড়ে বুঝতে পেরেছেন মাথা ভারী লাগার কারণ কি। আর যদি মাথা ভারী লাগে তাহলে কি করা উচিত আর কি করা উচিত নয়। আপনারা যদি আর্টিকেলের তথ্য দ্বারা উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আমার লেখা অন্যান্য আর্টিকেল পড়ে দেখতে পারেন। আমার বিভিন্ন আর্টিকেলে বিভিন্ন রকম সমস্যা কেন হয় এবং সে সকল সমস্যার সমাধান সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

দ্যা বর্ষা ওয়েব সাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url