শীতে ঠোঁট ফাটার প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

শীতকালে আমাদের একটি প্রধান সমস্যা হচ্ছে ঠোঁট ফাটা। আপনি যদি শীতে ঠোঁট ফাটার প্রতিকার সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আমার লেখা শীতে ঠোঁট ফাটার প্রতিকার এই আর্টিকেলটি পড়ুন। এই আর্টিকেলে আমি বিস্তারিত ভাবে ঠোঁট ফাটার কারণ ও শীতে ঠোঁট ফাটার প্রতিকার সম্পর্কে আলোচনা করেছি।
শীতে ঠোঁট ফাটার প্রতিকার
আশা করছি শীতে ঠোঁট ফাটার প্রতিকার এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য খুঁজে পাবেন।

শীতে ঠোঁট ফাটার কারণ

আমাদের দেশের ছয়টি ঋতুর মধ্যে একটি ঋতু হচ্ছে শীতকাল। আর এই শীতকালেই আমাদের ত্বকের ও ঠোঁটের বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। আমাদের ত্বক শুষ্ক হয়ে যায় আর আমাদের ঠোঁট ফেটে যায়। কিন্তু শীতকালে ঠোঁট ফাটার কারণ কি। আপনি হয়তো এটাই ভাবছেন। শীতকালে আমাদের ঠোঁট কাটার প্রধান কারণ হচ্ছে বাতাসের আদ্রতা। 
শীতকালে বাতাসে আদ্রতা অনেক বেশি থাকায় আমাদের ত্বক এবং ঠোঁট অল্পতেই ফেটে যায়। শীতকালে বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ কমে যায় ফলে এমনটা হয়। আমাদের শরীরে যে পানি রয়েছে তা কোষের ছিদ্র দ্বারা বেরিয়ে বাতাসে মিশে যাই। যার ফলে আমাদের শরীর শুষ্ক দেখায়। এছাড়াও বিজ্ঞানীরা বলেন শীতকালে সূর্য একটু হেলানো ভাবে কিরণ দিয়ে থাকে। 

যার কারণে সূর্যের কিরণ সরাসরি বায়ুমণ্ডল কে উত্তপ্ত করে। যার ফলে বায়ুমন্ডলে জলীয় বাষ্প থাকে না। আর আমাদের শরীরের জল খুব সহজেই বায়ুমন্ডল শোষণ করতে পারে। এর ফলেই আমাদের শরীর শুষ্ক দেখায় এবং ঠোঁট ফেটে যায়।

ঠোঁটের চামড়া ওঠার কারণ

আপনার যদি ঠোঁটের চামড়া ওঠা এটি একটি সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে আপনাকে শীতে ঠোঁট ফাটার প্রতিকার সম্পর্কে জানতে হবে। কারণ শীতে ঠোঁট ফাটা থেকেই ঠোঁটের চামড়া ওঠার সৃষ্টি হয়ে থাকে। আমাদের ত্বকের অন্যান্য অংশের তুলনায় ঠোঁট একটু বেশি কোমল এবং নরম। তাই আমাদের ঠোঁট ফাটতেও বেশি দেখা যায়। 
আমাদের ঠোঁটের উপরের যেই স্তর থাকে সেটি অনেক পাতলা স্তর। শীতকালে যখন বাতাসে আদ্রতার পরিমাণ অনেক বেশি বেড়ে যায় তখন বাতাস আমাদের শরীর থেকে জল টেনে নেয় যার ফলে আমাদের শরীরের সেই অংশ শুষ্ক এবং রুক্ষ হয়ে ওঠে। 

তাই আমাদের শরীরের অন্যান্য অংশের তুলনায় ঠোঁট অনেক বেশি নরম হওয়ায় খুব তাড়াতাড়ি পারতে শুরু করে। শীতকালে আমাদের ঠোঁট যখন শুকিয়ে যায় অনেকেই সেই ঠোঁট জিহ্বা দ্বারা ভেজানোর চেষ্টা করে। কিন্তু এর ফলে আমাদের ঠোঁটের অনেক ক্ষতি হয়ে যায়।

এছাড়াও ঠোঁটের চামড়া ওঠার আরেকটি কারণ হচ্ছে অনেক মানুষ রয়েছে যাদের ঠোঁট ঠিক নাক বরাবর হয়ে থাকে ফলে যখন সে নিঃশ্বাস নেয় তখন তার নিঃশ্বাস থেকে বেরিয়ে আসা গরম বাতাস সেই ব্যক্তির ঠোঁট এ প্রভাব ফেলে। ঠোঁট অনেক বেশি শুষ্ক হয়ে ওঠে এবং ফেটে যায়। 

এছাড়াও অনেকের অভ্যাস রয়েছে ঠোঁট চাটা। আপনার যদি এই অভ্যাস থাকে তাহলে অবশ্যই ঠোঁটের চামড়া উঠবে। তাই যদি এই অভ্যাস থেকে থাকে তাহলে যত দ্রুত সম্ভব এর অভ্যাস পাল্টানোর চেষ্টা করুন।

ঠোঁট শুকিয়ে যাওয়ার কারণ কি

আমাদের ঠোঁট শুকিয়ে যাওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ কমে যাওয়া। যার ফলে বাতাস আমাদের শরীরের জল শোষণ করে নেয়। আমাদের শরীর অনেক বেশি রুক্ষ শুষ্ক হয়ে ওঠে যার ফলে মনে হয় শরীর শুকিয়ে গেছে। ঠিক সেই কারণেই আমাদের অনেক সময় মনে হয় ঠোঁট শুকিয়ে গেছে। এটা কোন চিন্তার বিষয় নয়। এটি আবহাওয়ার কারণে হয়ে থাকে। আবহাওয়া পরিবর্তন হওয়ার সাথে সাথে ঠোঁট শুকিয়ে যাওয়া এটিও পরিবর্তন হয়ে যাবে। 
আমরা সকলেই জানি আমাদের ঠোঁট সাধারণত শীতকালে খুব বেশি শুকিয়ে যায়। কিন্তু অনেকেই রয়েছে যাদের ঠোঁট সব সময় শুকিয়ে যায়। সেটি শীত হোক কিংবা গ্রীষ্ম। আপনার যদি এমনটা হয় তাহলে এটি কিন্তু স্বাভাবিক বিষয় নয়। এমনটা হওয়ার কারণ হচ্ছে আপনার শরীরের হয়তো কোন রোগের লক্ষণ প্রকাশ পাচ্ছে। 

সেক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। সব সময় ঠোঁট শুকিয়ে যাওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে ডায়াবেটিস। ডায়াবেটিসের একটি লক্ষণ বলা যেতে পারে বারবার ঠোঁট শুকিয়ে যাওয়া। ডায়াবেটিসের অন্যান্য লক্ষণ প্রকাশের পূর্বেই আপনার এই লক্ষণ প্রকাশ পেতে পারে। তাই যদি আপনার এই সমস্যা দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

ঠোঁট ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে

আমরা সকলেই জানি আমাদের শরীরের জন্য ভিটামিনের গুরুত্ব অনেক বেশি। ভিটামিন এ, ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, ভিটামিন ডি, এছাড়াও ভিটামিন ই প্রতিটি ভিটামিনের আমাদের শরীরের জন্য প্রয়োজন। প্রতিটি ভিটামিনের নিজস্ব কিছু গুণ রয়েছে যা আমাদের শরীরের বিভিন্ন রকম সমস্যা সমাধান করে থাকে। আমাদের শরীরে ভিটামিনের অভাব দেখা দিলে বিভিন্ন রকম সমস্যা হয়ে থাকে। তাই আমাদের উচিত সবসময় ভিটামিন যুক্ত খাবার খাদ্য তালিকায় রাখা। 

শীতে ঠোঁট ফাটার প্রতিকার করতে হলে প্রথমে আমাদের জানতে হবে ঠোঁট ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে। আমাদের ঠোঁট ফাটে ভিটামিন বি ২ এবং ভিটামিন বি ৯ এছাড়াও ভিটামিন বি ১২ এর অভাবে। মূল কথা বলতে গেলে বলা যায় যে আমাদের শরীরে যদি ভিটামিন বি এর ঘাটতি দেখা যায় তাহলে খুব সহজেই আমাদের ঠোঁট ফেটে যায়। তাই ঠোঁট ফাটা রোধ করতে আমাদের খাদ্য তালিকায় ভিটামিন বি যুক্ত খাবার রাখতে হবে। 

এছাড়াও আমাদের শরীরে যদি খনিজ উপাদানের ঘাটতি দেখা দেয় এবং আয়রনের অভাব হয়ে থাকে। তাহলেও ঠোঁট ফাটার সমস্যা হয়ে থাকে। এছাড়াও ঠোঁট ফাটার আরেকটি প্রধান কারণ হচ্ছে শরীরে জিংক এর পরিমাণ কমে যাওয়া। আমাদের শরীরে সঠিক পরিমাণ জিংক সরবরাহ না করি তাহলে জিংকের ঘাটতি দেখা দেবে। যার ফলে খুব সহজেই আমাদের ঠোঁট ফেটে যায়।

ঠোঁট ফাটা কিভাবে দূর করা যায়

ঠোঁট আমাদের সকলের একটি পছন্দের অংশ। আমরা সকলেই আমাদের ঠোঁট কে অনেক বেশি সুন্দর এবং আকর্ষণীয় দেখাতে খুব পছন্দ করি। মেয়েরা তো ঠোঁটে বিভিন্ন রঙের লিপস্টিক ব্যবহার করে ঠোঁটকে সাজাতেও অনেক বেশি পছন্দ করে। কিন্তু সেই ঠোঁট যদি ফেটে থাকে দেখতে ভালো না লাগে তাহলে কার বা ভালো লাগবে তাই বলুন। 

তাই আমরা সকলেই কত রকমের পদ্ধতি অবলম্বন করে আমাদের ঠোঁটকে সুন্দর করার চেষ্টা করি। কিন্তু শীতকালে বাতাসে আদ্রতার পরিমাণ বেশি থাকায় আমাদের সকলের ঠোঁট ফেটে যায়। এজন্য আমরা শীতে ঠোঁট ফাটার প্রতিকার খোঁজার চেষ্টা করি। এখন আমি আপনাদের সামনে ঠোঁট ফাটা কিভাবে দূর করা যায় তা আলোচনা করব।
  • নারিকেল তেল এর সাহায্যে আমরা আমাদের ঠোঁটফাটা দূর করতে পারি। ঠোট ফাটা দূর করতে কয়েক ফোঁটা নারকেল তেল আপনার ঠোঁটে লাগাতে পারেন। কিছুদিন এভাবে নারিকেল তেল ব্যবহার করলে আপনার ঠোঁট ফাটা অনেকটা কমে যাবে।
  • আমাদের ঠোঁটের উপরের মরা চামড়া এর কারণেও ঠোঁট ফেটে যায়। এই মরা চামড়া আমরা চিনি দিয়ে সারাতে পারি। কিছুটা পরিমাণ চিনি এর সাথে অলিভ অয়েল মেশিন ঠোটের উপর হালকা ঘষলে আমাদের ঠোটের উপরের কালো চামড়া উঠে যাবে এর ফলে ঠোঁট ফাটা কমে যাবে।
  • লেবুর রস ব্যবহার করেও ঠোঁট ফাটা দূর করা যায়। ঠোঁটের ফাটা দূর করতে আপনি নিয়মিত লেবুর রস আপনার ঠোঁটে লাগাতে পারেন। এতে করে খুব তাড়াতাড়ি আপনি উপকার পাবেন যা আপনার চোখে পড়বে।
  • দুধের সর আপনার ঠোঁটের ফাটা দূর করতে অনেক বেশি কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। তাই প্রতিদিন অল্প পরিমাণ দুধের সর আপনার ঠোঁটে লাগাতে পারেন।
  • ঠোঁটের ফাটা দূর করার একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হচ্ছে অ্যালোভেরা। আপনার ঠোঁটের ফাটা কমানোর জন্য সরাসরি এলোভেরা জেল আপনার ঠোঁটে লাগিয়ে কিছুক্ষণ ম্যাসাজ করুন। কিছুক্ষণ পর ধুয়ে ফেলুন। সাথে সাথেই এর রেজাল্ট আপনার চোখে পড়বে।
  • একটি শসা থেকে সামান্য পরিমাণ অংশ কেটে নিন তারপর সেই অংশ আপনার ঠোঁটে কিছুক্ষণ হালকাভাবে ঘষুন। এটি আপনার ঠোঁটের জন্য অনেক বেশি উপকারী। এভাবে আপনি দিনে দুই থেকে তিনবার করতে পারেন। এতে করে আপনার ঠোঁটের সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
  • আমরা সবাই জানি ওজন কমানোর ক্ষেত্রে গ্রিন টি অনেক বেশি কার্যকরী। কিন্তু তাছাড়াও আমাদের ঠোঁটের জন্য গ্রিন টি ব্যাগ অনেক বেশি উপকারী। ব্যবহার করা গ্রিন টি ব্যাগ কিছুক্ষণ আপনার ঠোঁটের সাথে চেপে ধরে রাখুন। এটি আপনার ঠোঁটের মশ্চারাইজারের কাজ করবে।

ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায়

আমরা সকলেই চাই আমাদের ঠোঁট যেন অনেক বেশি নরম এবং কমল দেখায়। কিন্তু শীতের প্রভাবে আমাদের ঠোঁট অনেক বেশি রুক্ষ দেখায় এবং ফেটে যায়। আর আমরা সেই সমস্যা সমাধান করার জন্য কত কি না করে থাকি। মনে মনে শীতে ঠোঁট ফাটার প্রতিকার খুঁজতে থাকি। আর সেই প্রতিকার যদি ঘরোয়া হয় তাহলে তো কোন কথাই থাকে না। কারণ আমরা সকলেই ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করতে অনেক বেশি পছন্দ করি। আমি এখন আপনাদের সামনে ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় আলোচনা করব।

গ্লিসারিনঃ ঠোঁট ফাটা কমানোর সবচেয়ে কার্যকরী উপাদান হচ্ছে গ্লিসারিন। ঠোঁট ফাটা কিংবা পা ফাটা উভয় ক্ষেত্রে গ্লিসারিন অনেক বেশি উপকার দিয়ে থাকে। আপনি যদি নিয়মিত রাতে ঘুম যাওয়ার পূর্বে আপনার ঠোঁটে গ্লিসারিন দিয়ে হালকাভাবে ম্যাসাজ করে ঘুমান তাহলে সকালে উঠে এর কার্যকারিতা দেখতে পাবেন।

অলিভ অয়েলঃ অলিভ অয়েল আমাদের ত্বকের এবং ঠোঁটের জন্য অনেক বেশি উপকারী। যা আমাদের ত্বকের ও ঠোঁটের জন্য মশ্চারাইজার হিসেবে কাজ করে থাকে। তাই আপনি যদি আপনার ঠোঁট ফাটার সমস্যার সমাধান করতে চান তাহলে নিয়মিত ঠোঁটে অলিভ অয়েল লাগানোর চেষ্টা করুন উপকার পাবেন।

দুধের সরঃ আমাদের ঠোঁট ফাটা কমানোর আরেকটি ঘরোয়া উপাদান হচ্ছে দুধের সর। আপনি আপনার ঠোঁটের ফাটা ভাব দূর করতে প্রতিদিন একটু করে সর আপনার ঠোঁটে কিছুক্ষণ লাগিয়ে রাখুন। দুধের সর কিছুক্ষণ লাগিয়ে রাখার পর তা ধুয়ে ফেলুন। সাথে সাথেই দেখবেন আপনার ঠোঁট অনেক নরম ও কোমল হয়ে গেছে।

মধু ও ভ্যাসলিনঃ আমরা সকলেই জানি মধু আমাদের জন্য কতটা উপকারী। মধুর উপকারিতা খাওয়ার মাধ্যমে এবং বাইরে ব্যবহারের মাধ্যমেও পেয়ে থাকি। আর ভ্যাসলিন এক ধরনের জেলি যা আমাদের ত্বকের শুষ্কতা দূর করতে সাহায্য করে। আর এই দুটি উপাদান যখন একসাথে মিশিয়ে প্রয়োগ করা হয় তখন তা জাদু করি প্রভাব ফেলে। এই দুটি উপাদান একসাথে মিশিয়ে আপনার ঠোঁটে লাগাতে পারেন। আপনার ঠোঁট যদি অনেক বেশি ফাটা থাকে তাহলে তৎক্ষণাৎ উপকার পাবেন।

নারকেল তেলঃ নারকেল তেল একটি প্রাকৃতিক উপাদান। এই নারকেল তেল ব্যবহার করে আমরা খুব সহজেই আমাদের ঠোঁটের ফাটা দূর করতে পারবো। ঠোঁট ফাটার প্রধান কারণ হচ্ছে ঠোঁট যদি রুক্ষ কিংবা শুষ্ক থাকে। আপনার ঠোঁট শুষ্ক থাকলে তা দূর করতে আপনার ঠোঁটে নারকেল তেল লাগান। এতে করে আপনার ঠোঁটের শুষ্ক ভাব দূর হয়ে যাবে এবং ঠোঁট ফাটা রোধ হবে।

গ্রিন টি ব্যাগঃ আপনার ঠোঁটের ফাটা দূর করতে আপনি গ্রিন টি ব্যাগ এর সাহায্য নিতে পারেন। ব্যবহারকৃত গ্রিন টি ব্যাগ কিছুক্ষণের জন্য আপনার ঠোঁটে চেপে ধরে রাখুন। এভাবে গ্রিন টি ব্যাগ কিছুদিন আপনার ঠোঁটে ব্যবহার করুন করুন। কিছুদিনের মধ্যেই ভালো ফলাফল পাবেন।

শেষ কথা

আশা করছি আমার লেখা শীতে ঠোঁট ফাটার প্রতিকার এই আর্টিকেলটি করে আপনি আপনার ঠোঁট ফাটার সমাধান খুঁজে পেয়েছেন। এখন সেই সমাধান নিজে প্রয়োগ করে খুব সহজেই আপনার ঠোঁটের ফাটা দূর করতে পারবেন। আপনার যদি কোন বিষয়ে জানার থাকে তাহলে আপনি আপনার মতামত কিংবা প্রশ্ন কমেন্ট করতে পারেন। আর নিয়মিত আমার লেখা আর্টিকেলগুলো পড়লে আপনি অজানা অনেক কিছু জানতে পারবেন। শেষ কথা হচ্ছে নিজে ভালো থাকুন এবং অন্য কে ভালো রাখুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

দ্যা বর্ষা ওয়েব সাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url