রক্তের এলার্জি দূর করার উপায় সম্পর্কে জেনে নিন

চর্ম এলার্জি দূর করার উপায়বিভিন্ন রকম এলার্জির মধ্যে একটি ভয়ঙ্কর এলার্জি হচ্ছে রক্তের এলার্জি। আপনি যদি রক্তের এলার্জির কারণে অনেক বেশি চিন্তিত থাকেন তাহলে রক্তের এলার্জি দূর করার উপায় আর্টিকেলটি পড়ুন। আমরা রক্তের এলার্জি দূর করার উপায় আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদের সামনে রক্তের এলার্জি সম্পর্কে বিভিন্ন রকম ছোট বড় তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। যে সকল তথ্য আপনাদের জানা অনেক বেশি জরুরী।
রক্তের এলার্জি দূর করার উপায়

রক্তের এলার্জি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাইলে অবশ্যই আপনাদেরকে রক্তের এলার্জি দূর করার উপায় আর্টিকেলটি বিস্তারিতভাবে পড়তে হবে।

রক্তের এলার্জি কি

রক্তের এলার্জি দূর করার উপায় সম্পর্কে জানার পূর্বে আমাদের প্রথমে জানতে হবে রক্তের এলার্জি কি? শরীরের বিভিন্ন রকম এলার্জির মধ্যে একটি অন্যতম এলার্জি হচ্ছে রক্তের এলার্জি। যেহেতু এটি রক্তের এলার্জি সেহেতু আমরা খুব সহজেই বুঝতে পারছি যে এই এলার্জি মানুষের শরীরের রক্তে হয়ে থাকে। 
আমাদের শরীরের রক্তের বিভিন্ন রকম কোষ রয়েছে যেমন লোহিত রক্তকণিকা, শ্বেত রক্তকণিকা। আমাদের শরীরের শ্বেত রক্তকণিকা এর একটি উপাদান হচ্ছে ইসিনোফিল রক্ত কোষ। যা আমাদের শরীরের ব্যাকটেরিয়া এবং বিভিন্ন রকম জীবাণু ধ্বংস করে। এর পাশাপাশি এটি আমাদের শরীরের পরজীবী ও ডিম্ব ধ্বংস করে যার ফলে আমাদের শরীরে রক্তের এলার্জি বৃদ্ধি পায়।

রক্তে এলার্জি কেন হয়

আমরা আমাদের আর্টিকেলের এই অংশে আপনাদের সামনে তুলে ধরব রক্তে এলার্জি হওয়ার কারণ কি অথবা রক্তে এলার্জি কেন হয়। রক্তে এলার্জি মানেই বোঝা যায় যে রক্তের সমস্যা। রক্ত এলার্জি হওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে শরীরের রক্তে দূষিত পদার্থ বৃদ্ধি হওয়া। 
বিভিন্ন কারণে বিভিন্ন সময়ে আমাদের শরীরের উপস্থিত রক্ত কণিকার মাঝে যখন বিভিন্ন রকম দূষিত পদার্থ প্রবেশ করেন তার ফলে রক্তে এলার্জি দেখা দিয়ে থাকে। বর্তমান সময়ে রক্তে দূষিত পদার্থ প্রবেশ করার প্রধান কারণ হিসেবে বলা যায় যে অস্বাস্থ্যকর খাবার। 

আমাদের নিত্য জীবনে আমরা স্বাস্থ্যকর খাবারের চাইতে অস্বাস্থ্যকর খাবার বেশি খেয়ে থাকি। আর সেই কারণেই আমাদের রক্তে দূষিত পদার্থের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। এছাড়াও বেশ কিছু কারণ রয়েছে যে কারণে আমাদের রক্তে দূষিত পদার্থ প্রবেশ করে। যেমনঃ
  • অ্যালকোহল পান করা
  • ধূমপান করা
  • মাদক গ্রহণ করা
  • ফাস্টফুড জাতীয় খাবার বেশি খাওয়া
  • বায়ু দূষণ জায়গায় কাজ করা
উপরোক্ত কারণে একজন ব্যক্তির রক্তের এলার্জি দেখা দিয়ে থাকে। এছাড়াও কিছু কিছু ব্যক্তি রয়েছে যাদের জন্মগতভাবেই রক্তের এলার্জি হয়ে থাকে। এটি কোন বহিরাগত পরিবেশের কারণে হয় না। মায়ের গর্ভে থাকাকালীন কোনরকম সমস্যার কারণে জন্মের পর থেকেই রক্তের এলার্জি হয়ে থাকে।

রক্তে এলার্জির লক্ষণ

আমরা সকলেই জানি যে রক্তের এলার্জি বলতে সাধারণত শরীরের বিভিন্ন অংশে চুলকানি হয়ে থাকে। কিন্তু শুধুমাত্র যে রক্তের এলার্জির কারণে শরীরের চুলকানি হয় তা কিন্তু নয়।। চুলকানির পাশাপাশি রক্তে এলার্জির বিভিন্ন রকম লক্ষণ রয়েছে। 
শুধুমাত্র চুলকানির উপর ভিত্তি করেই বলা যাবে না একজন ব্যক্তির রক্তে এলার্জি রয়েছে। চুলকানির পাশাপাশি বেশ কিছু লক্ষণ প্রকাশ পেলে ধারণা করা যায় যে সেই ব্যক্তির রক্তে এলার্জি রয়েছে। এখন তাহলে বিস্তারিতভাবে জানুন একজন ব্যক্তির রক্তে এলার্জির লক্ষণ গুলো কি কি।
  • শরীরের বিভিন্ন অংশে অতিরিক্ত মাত্রায় চুলকানি।
  • বমি বমি ভাব হওয়া।
  • মুখের বিভিন্ন স্থান ফুলে যাওয়া।
  • শরীরের বিভিন্ন অংশে র‍্যাশ বের হওয়া।
  • নাক দিয়ে পানি বের হওয়া।
  • পেট কামড়ানো অথবা পেটে ব্যথা হওয়া।
  • চোখের সাদা অংশ লাল হয়ে যাওয়া।
  • পেটের বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দেওয়া।
  • শ্বাসকষ্ট দেখা দেওয়া।
  • বুকে চাপ ধরে থাকা।
একজন ব্যক্তির যদি রক্তে এলার্জি হয় তাহলে চুলকানির পাশাপাশি উপরোক্ত লক্ষণগুলো প্রকাশ পাবে। কিন্তু উপরোক্ত লক্ষণ গুলো প্রকাশ পেলেই যে আপনার রক্তে এলার্জি রয়েছে তা কিন্তু নয়। অবশ্যই তা একজন চিকিৎসকের নিকট গিয়ে পরীক্ষা করে নিশ্চিত হতে হবে।

রক্তের এলার্জি দূর করার উপায়

রক্তের এলার্জি কমানোর সর্বপ্রথম ধাপ হচ্ছে আমাদের প্রতিনিয়ত জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আনা। আমরা যদি আমাদের দৈনন্দিন জীবনের মধ্যে কিছু স্বাস্থ্যকর পরিবর্তন নিয়ে আসতে পারি তাহলে অনেকাংশেই আমাদের রক্তের এলার্জি দূর হয়ে যাবে। এছাড়াও বাজারে বেশ কিছু ঔষধ পাওয়া যায় যে সকল ঔষধ দ্বারা আপনারা রক্তের এলার্জি কমাতে পারবেন। 

কিন্তু আমাদের পরামর্শ মতে ঔষধের প্রয়োগ না করেই আপনারা কিছু ঘরোয়া উপায়ই রক্তের এলার্জি দূর করতে পারবেন। এখন হয়তো অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে কিভাবে? এই প্রশ্নের উত্তর আমরা নিচের অংশে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি। আপনাদের এই প্রশ্নের উত্তর পেতে নিচে রক্তের এলার্জি দূর করার উপায় বিস্তারিতভাবে পড়ুন।

অস্বাস্থ্যকর খাবার কম খাওয়াঃ বিভিন্ন রকম ফাস্টফুড আমাদের প্রতিদিনের খাবার তালিকায় রয়েছে। আমরা বিভিন্ন রেস্টুরেন্টে এবং রাস্তার পাশেই স্বাচ্ছন্দ্যের সাথেই বিভিন্ন রকম ফাস্টফুড খেয়ে থাকি। ফাস্ট ফুড গুলো খাওয়ার পূর্বে আমরা একবারও চিন্তা করে দেখি না এগুলো আমাদের শরীরের জন্য কতটা উপকারী এবং কতটা ক্ষতিকর। 

বিভিন্ন রকম ফাস্ট ফুড এবং বিভিন্ন রকম কোমল জাতীয় পানীয় আমাদের শরীরের জন্য অনেক বেশি ক্ষতিকর। এগুলো আমাদের শরীরের বিভিন্ন সমস্যার পাশাপাশি আমাদের রক্ত দূষিত করতেও অনেক বেশি সাহায্য করে। তাই অবশ্যই এই সকল অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া বন্ধ করতে হবে।

খাবারে লবণের পরিমাণ কমানোঃ আমরা আমাদের আশেপাশের অনেককেই দেখি যে কোন খাবার খাওয়ার সময় তার সাথে অতিরিক্ত লবণ খেয়ে থাকেন। এই অতিরিক্ত লবণ আমাদের শরীরের জন্য অনেক বেশি ক্ষতিকারক। 

আমাদের শরীরে বিভিন্ন রকম রোগ সৃষ্টি করতে এই অতিরিক্ত কাঁচা লবণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আমাদের রক্তের এলার্জি সৃষ্টি করতেও অতিরিক্ত কাঁচা লবণ প্রধান ভূমিকা পালন করে। তাইতো খাবারে অতিরিক্ত লবণ খাওয়া যাবেনা।

গ্রিন টিঃ আমরা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জায়গায় শুনেছি আমাদের শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমাতে গ্রিন টি এর ভূমিকা অনেক বেশি। আমরা যদি অতিরিক্ত মেদ কমাতে চাই তাহলে গ্রিন টি খেতে পারি। আপনারা কি জানেন এই গ্রিন টি শুধুমাত্র আমাদের অতিরিক্ত ওজন কমায় তা কিন্তু নয়। গ্রিন টি এর রয়েছে বিভিন্ন রকম গুণাগুণ। 

গ্রিন টি আমাদের মেদ কমানোর পাশাপাশি মহিলাদের ব্রেস্ট ক্যান্সার কমাতে এবং রক্ত পরিষ্কার করতেও অনেক বেশি সাহায্য করে। তাই আপনি যদি চান আপনার রক্তে দূষিত পদার্থ কমাবেন তাহলে নিয়মিত গ্রিন টি খেতে পারেন।

অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে দীর্ঘসময় কাজ না করাঃ কিছু কিছু ব্যক্তি দীর্ঘ সময় ধরে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে কাজ করে থাকেন। যেমন বজ্র পোড়ানো অথবা গাড়ির টায়ার পোড়ানো এসব স্থান। আর এইসব স্থানে পরিবেশ দূষণ অনেক বেশি হয়ে থাকে। 

দীর্ঘদিন যাবত এই সকল স্থানে থাকার কারণে বাতাসে থাকা দূষিত পদার্থ আমাদের শরীরে প্রবেশ করে। আর আমাদের রক্তকে দূষিত করে। যদি কোন ব্যক্তি এই সকল স্থানে কাজ করে এবং রক্তের এলার্জি দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই এই স্থানে কাজ করা বন্ধ করতে হবে।

নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম করাঃ নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম করা এটি ছোট-বড়,সুস্থ- অসুস্থ সকলের জন্যই জরুরি। যে সকল ব্যক্তি নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম করেন সেই সকল ব্যক্তির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ও অনেক বেশি থাকে। 

এছাড়াও যে সকল ব্যক্তি নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম করে না তাদের বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। তাই অবশ্যই সবাইকে দিনের একটি নির্দিষ্ট সময় বের করে শারীরিক ব্যায়াম করতে হবে। এতে করে একজন ব্যক্তির মানসিক এবং শারীরিক উন্নতি ঘটবে।

টক দই খাওয়াঃ বেশ কিছু খাবার রয়েছে যে সকল খাবার আমাদের রক্তের এলার্জি কমাতে অনেক বেশি সাহায্য করে। এই ধরনের খাবারের মধ্যে একটি খাবার হচ্ছে টক দই। টক দই উপস্থিত উপাদান আমাদের রক্তের এলার্জি কমাতে অনেক বেশি সাহায্য করে। যদি আপনারা রক্তের এলার্জি কমাতে চান তাহলে নিয়মিত অল্প পরিমাণে টক দই খেতে পারেন। খুব ভালো ফলাফল দেখতে পাবেন।

শরীরের চর্বি কমানোঃ শরীরের অতিরিক্ত চর্বি এটি যেন বর্তমান সময়ে একটি স্বাভাবিক বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। বয়স বাড়ার সাথে সাথে আমাদের শরীরের অতিরিক্ত চর্বি যেন বাড়তে থাকে। আর এই অতিরিক্ত চর্বি এর কারণে দেখা দেয় বিভিন্ন রকম সমস্যা। তাই অবশ্যই শরীরের অতিরিক্ত চর্বি কমানোর চেষ্টা করতে হবে। এতে করে রক্ত এলার্জির পাশাপাশি শরীরের বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।

অ্যালকোহল এবং ধূমপান থেকে বিরত থাকাঃ রক্তে এলার্জি হওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে রক্তে দূষিত পদার্থ প্রবেশ করা। আরও এই দূষিত পদার্থ প্রবেশ করার অন্যতম উপাদান হচ্ছে ধূমপান এবং অ্যালকোহল। ধূমপান এবং অ্যালকোহল এর মাধ্যমে আমাদের শরীরে বিভিন্ন রকম দূষিত পদার্থ প্রবেশ করে। তাই রক্তে এলার্জি কমাতে চাইলে অ্যালকোহল এবং ধূমপান পরিত্যাগ করতে হবে।

অতিরিক্ত মসলা যুক্ত খাবার পরিহার করাঃ আমরা বাঙালি আর আমাদের খাবার মানেই অতিরিক্ত তেল মশলা দিয়ে রান্না করা খাবার। অন্যান্য দেশের তুলনায় আমাদের দেশের খাবারে সবসময়ই তেল মশলা একটু বেশি থাকে। আর সেই কারণে আমাদের শরীরেও বাসা বাঁধে বিভিন্ন রকম রোগ। যা আমরা অনেকেই বুঝতে পারি না কিংবা জানিনা। তাই শরীরের বিভিন্ন রোগ কমাতে কম মশলাযুক্ত খাবার খাওয়া শুরু করুন।

এলার্জি যুক্ত খাবার পরিহার করাঃ কিছু কিছু খাবার রয়েছে যে সকল খাবার কে এলার্জি যুক্ত খাবার বলা হয়ে থাকে। আর সেই সকল খাবার খাবার কারণে আমাদের শরীরে এলার্জির সমস্যা দ্রুত বৃদ্ধি পেতে থাকে। কিন্তু সকলের ক্ষেত্রে যে একই খাবারে এলার্জি থাকে তা কিন্তু নয়। একেকজনের ক্ষেত্রে একেক রকম খাবার হতে পারে। 

তাই আপনার যেই খাবারে এলার্জি রয়েছে সে সকল খাবার এড়িয়ে চলতে হবে।
এছাড়াও রক্তের এলার্জি দূর করতে উপরোক্ত নিয়মগুলো মানার পাশাপাশি রক্ত এলার্জি দূর করার জন্য ভ্যাকসিন দিতে হবে। রক্তের এলার্জি থেকে মুক্তি পাওয়ার এটি প্রধান উপায়। এ ধরনের ভ্যাকসিনের কারণে আমাদের রক্তের কর্টিকোষ্টেরয়েডের এর ব্যবহার অনেকটাই কমে আসে। 

যার ফলে কর্টিকোষ্টেরয়েডের এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থেকে খুব সহজেই রক্ষা পাওয়া যায়। এ ধরনের ভ্যাকসিন আমাদের দেশে এখনো খুব বেশি পরিচিতি না পেলেও উন্নত দেশগুলোতে এই ধরনের চিকিৎসা প্রদান করা হয়ে থাকে।

রক্তে এলার্জির স্বাভাবিক মাত্রা কত

একজন ব্যক্তির শরীরের রক্তে এলার্জি রয়েছে কিনা সেটি শুধুমাত্র লক্ষণ দেখেই কখনোই নির্ধারণ করা সঠিক নয়। সেই ব্যক্তির রক্তে এলার্জি রয়েছে কিনা তা নির্ধারণ করতে হবে রক্তের পরীক্ষা দ্বারা। রক্তের পরীক্ষা করলেই খুব সহজেই বোঝা যাবে যে সেই ব্যক্তির রক্তের এলার্জি রয়েছে কিনা। 

রক্তের এলার্জি এমন একটি সমস্যা যেটি বাইরে থেকে নির্ধারণ করা কখনোই সম্ভব নয়। তাইতো রক্তে এলার্জি রয়েছে কিনা সেটি জানতে হলে অবশ্যই প্রথমে আপনাকে চিকিৎসকের নিকট গিয়ে পরীক্ষা করতে হবে। যে সকল ব্যক্তির বয়স কম তাদের ক্ষেত্রে রক্তে এলার্জির মাত্রা হচ্ছে ১০০ থেকে ১১০ এবং যে সকল ব্যক্তি প্রাপ্তবয়স্ক তাদের ক্ষেত্রে রক্তে এলার্জি ১২০।

রক্তের এলার্জি দূর করার ঔষধ

বর্তমান সময়ে বাজারে বেশ কিছু ঔষধ রয়েছে যে সকল ঔষধ দ্বারা রক্তের এলার্জি কমানো সম্ভব। কিন্তু সেই সকল ঔষধ অবশ্যই একজন চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করতে হবে। কারণ প্রতিটি ঔষধের রয়েছে কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া। 

আর এই ধরনের প্রতিক্রিয়া একেকজনের ক্ষেত্রে একেক রকম হতে পারে। তাই অবশ্যই এই ধরনের ঔষধ খাওয়ার পূর্বে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিন নয়তো হতে পারে বিভিন্ন রকমের সমস্যা। আমরা শুধুমাত্র আপনাদের জানানোর সুবিধার্থে কিছু ঔষধের নাম আলোচনা করলাম।
  1. Rizin
  2. Alatrol
  3. Atrizin
  4. Cetizin
  5. Nasivion
  6. Fexofenadine
  7. Levocetirizine
  8. Fluticasone
  9. Mometasone

পরামর্শমূলক কিছু কথা

এতক্ষণ আপনারা রক্তের এলার্জি দূর করার উপায় সম্পর্কে বিভিন্ন রকম তথ্য জেনেছেন। আর আমরা আশা করছি যে এই সকল তথ্য আপনাদের উপকারে আসবে। আমরা আমাদের আর্টিকেল দ্বারা আপনাদের বিভিন্ন রকম সঠিক তথ্য প্রদান করার চেষ্টা করি। 

কারণ আমাদের ওয়েবসাইটের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে আপনাদের মাঝে সঠিক তথ্য পৌঁছে দেওয়া। আপনাদের যদি এলার্জি সম্পর্কে আরও কোন প্রশ্ন থাকে কিংবা আপনাদের কোন রকম মতামত থাকে তাহলে আমাদেরকে জানাতে পারেন। আমরা আপনাদের প্রতিটি মতামতকে গুরুত্ব দেব এবং আপনাদের প্রশ্নের উত্তর দেব।

''ধন্যবাদ''

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

দ্যা বর্ষা ওয়েব সাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url