কৃমির ঔষধ কোনটা ভালো সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

সর্দির ট্যাবলেট এর নাম জানুনঅনেকেই কৃমি সমস্যা নিয়ে অনেক চিন্তিত থাকেন। আপনিও যদি কৃমি নিয়ে চিন্তিত থাকেন এবং কৃমির ঔষধ কোনটা ভালো এটা জানতে চান তাহলে আমার লেখা কৃমির ঔষধ কোনটা ভালো এই আর্টিকেলটি পড়ুন। কৃমির ঔষধ কোনটা ভালো এই আর্টিকেলে আমি কৃমি কেন হয় ও অতিরিক্ত কৃমি হলে করণীয় সম্পর্কে আলোচনা করেছি।
কৃমির ঔষধ কোনটা ভালো
আশা করছি আপনারা কৃমির ঔষধ কোনটা ভালো এই আর্টিকেলটি পড়ে বুঝতে পারবেন আপনার কৃমি সমস্যা সমাধানের জন্য কোন ঔষধ খাবেন। আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য পেতে আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

কৃমি কেন হয়

কৃমি আমাদের দেশে ছোট বাচ্চা থেকে শুরু করে বৃদ্ধ সকলের ক্ষেত্র একটি কমন সমস্যা। কৃমির সমস্যা ছোট বাচ্চা থেকে শুরু করে বয়স্ক হলেও দেখা দিয়ে থাকে। আর এই কারণে প্রতি ছয় মাস অন্তর অন্তর কৃমির ঔষধ খেতে হয়। কারণ ঔষধ খাওয়ার পরেও কৃমি পুরোপুরি ভাবে মারা যায় না। 

কৃমির ডিম ও লার্ভা জীবিত থেকে যায়। পরবর্তীতে এগুলো আবার কৃমিতে রূপ নেই। তাই চিকিৎসকগণেরা ৬ মাস পর পর কৃমি ওষুধ খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। একজন ব্যক্তি বিভিন্ন রকম কৃমিতে আক্রান্ত হতে পারে। যেমনঃ
  • কেঁচো কৃমি
  • সুতা কৃমি
  • বক্র কৃমি
  • ফিতা কৃমি
  • গুড়া কৃমি
উল্লেখযোগ্য কৃমি দ্বারা একজন ব্যক্তি বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকে। একজন ব্যক্তির শরীরে কোন কারণে কৃমি হতে পারে। একজন ব্যক্তি কৃমিতে দূষিত মাটি এবং পানি থেকে বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকে। আবার অনেক সময় দেখা যায় অনেকেই বাজার থেকে সবজি ও মাংস নিয়ে আসে আর সেগুলো পরিষ্কারভাবে না ধুয়ে খাই। 
এই কারণেও একজন ব্যক্তি কৃমিতে আক্রান্ত হতে পারে। যেকোনো খাবার ভালোভাবে সিদ্ধ করে না খাওয়ার কারণেও কোন ব্যক্তি কৃমিতে আক্রান্ত হতে পারে। এক কথায় বলতে গেলে কোন ব্যক্তির কৃমি হওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে অপরিষ্কার থাকা। তাই অবশ্যই কৃমি থেকে মুক্তি পেতে যেকোন খাবার পরিষ্কারভাবে ধুয়ে এবং ঠিকমতো সিদ্ধ করে খেতে হবে।

কি খেলে কৃমি হয়

আমাদের মাঝে অনেকে রয়েছে যারা মনে করেন অতিরিক্ত মিষ্টি অথবা মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়ার ফলে একজন ব্যক্তি কৃমিতে আক্রান্ত হয়। কিন্তু এই ধারণা একদম ভুল। মিষ্টি খাওয়ার সাথে কৃমির কোনরকম সম্পর্ক নেই। কিন্তু কৃমি সমস্যা থাকাকালীন যদি কোন ব্যক্তি মিষ্টি জাতীয় খাবার খেয়ে থাকে তাহলে পেটের মধ্যে একটু বেশি সমস্যা করে থাকে। 

আর সেই কারণেই অনেকে মনে করেন মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়ার কারণে কৃমির সমস্যা হয়ে থাকে। একজন ব্যক্তি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কৃমিতে আক্রান্ত হয়ে থাকে অপরিষ্কার ও অপরিচ্ছন্ন থাকার কারণে। কোন কিছু খাওয়ার আগে যদি কোন ব্যক্তি হাত পরিষ্কারভাবে না ধুয়ে খাবার খায় তাহলে হাতে লেগে থাকা কৃমি মুখের দ্বারা আমাদের শরীরের ভেতর প্রবেশ করতে পারে। 

এছাড়াও দূষিত পানি দাড়াও কৃমি আমাদের শরীরে প্রবেশ করে থাকে। তাছাড়া যদি কোন ব্যক্তি খালি পায়ে চলাফেরা করে তাহলে তার পায়ের তলা দিয়ে মাটি থেকে তার শরীরে কৃমি প্রবেশ করতে পারে।

গুড়া কৃমি কেন হয়

এটি মানবদেহে বসবাসরত অন্য সকল কৃমির মত একটি কৃমি। গুড়া কৃমির আরেকটি নাম হচ্ছে পিন ওয়ার্ম। এছাড়াও এটি সূত্র কৃমি নামেও পরিচিত। এ ধরনের কৃমি কোন ব্যক্তির শরীরে তার বংশবিস্তার করার জন্য এবং বেঁচে থাকার জন্য বাসা বাঁধে। এ ধরনের কৃমি আমাদের শরীরে একবার প্রবেশ করতে পারলে তারা ক্ষুদ্রান্তে বেড়ে ওঠে এবং বংশবৃদ্ধি করে থাকে। 
যদি কোন ব্যক্তি গুড়া কৃমিতে আক্রান্ত হয় তাহলে সেই ব্যক্তি দ্বারা অন্য আরেকজন ব্যক্তি গুড়া কৃমিতে আক্রান্ত হতে পারে। এই কৃমি একজন থেকে আর একজনের নিকট পৌঁছানোর প্রধান মাধ্যম হচ্ছে হাত। কোন ব্যক্তি যদি গুড়া কৃমি কোন ভাবে স্পর্শ করে পরিষ্কারভাবে হাত না ধুয়ে সেই হাত মুখে দেয় তাহলে সে ব্যক্তি গুড়া কৃমি দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে।

গুড়া কৃমি দ্বারা আক্রান্ত হলে বেশ কিছু লক্ষণ প্রকাশ পায় সেগুলো হলঃ

  • যদি কোন ব্যক্তি গুড়া কৃমি দ্বারা আক্রান্ত হয় তাহলে তার খিদে অনেকটা কমে যায়।
  • সেই ব্যক্তির মাঝে মাঝে মাঝে পেট ব্যথা করে।
  • মলদ্বারে চুলকানি হয়ে থাকে।
  • দ্রুত ওজন কমে যায়।
  • বমি বমি ভাব মনে হয়।
  • গুড়া কৃমি থেকে মুক্তি পাওয়ার প্রধান উপায় হচ্ছে ঔষধ সেবন করা। আপনি যদি এই ধরনের কৃমিতে আক্রান্ত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের নিকট গিয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করতে হবে।

কৃমি ঘটিত রোগের নাম

আমাদের মাঝে এমন অনেকে রয়েছে যারা মনে করেন কৃমি শুধু এক ধরনের রোগ। কোন ব্যক্তি যদি কৃমিতে আক্রান্ত হয় তাহলে তার মাঝে কিছু কিছু লক্ষণ প্রকাশ পাবে। আর সেই লক্ষণ দেখে বোঝা যায় যে সেই ব্যাক্তি কৃমিতে আক্রান্ত হয়েছে। আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের কৃমি অবস্থান করে। আর সেই সকল কৃমির কারণে বিভিন্ন রকম রোগ হয়ে থাকে।

কৃমি গঠিত রোগের নাম নিচে আলোচনা করলামঃ
  • ম্যালেরিয়া
  • ফাইলেরিয়া
  • নিউমোনিয়া
  • অ্যামিবিয়াসিস
  • অ্যাসকেরিয়াসিস

কৃমি হলে কি কি সমস্যা হয়

একজন ব্যক্তি যদি কৃমিতে আক্রান্ত হয় তাহলে সেই ব্যক্তির বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দেয়। সে ব্যক্তির মাঝে বিভিন্ন রকম লক্ষণ প্রকাশ পায়। সে সকল লক্ষণ দেখে খুব সহজেই বোঝা যায় একজন ব্যক্তির কৃমি হয়েছে। বড়দের মাঝে সে সকল লক্ষণ গুলো খুব দ্রুত প্রকাশ না পেলেও ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে সেই সকল লক্ষণগুলো দেখতে পাওয়া যায়। 

কৃমির সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে প্রতি ছয় মাস পর কৃমির ঔষধ খেতে হবে। এছাড়াও কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি রয়েছে যে সকল পদ্ধতি অবলম্বন করে কৃমি থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। আপনাদের সামনে আমি এখন তুলে ধরবো কৃমি হলে কি কি সমস্যা হয়।
  • কৃমির সমস্যা হলে তলপেট ব্যথা করে।
  • ডায়রিয়া অথবা বমি বমি ভাব মনে হয়।
  • গ্যাস এবং পেট ফাঁপা সমস্যা দেখা দেয়।
  • ক্ষুদামন্দা প্রকাশ পায়।
  • হঠাৎ ওজন কমে যায়।
  • শরীরে দুর্বলতা প্রকাশ পায়।
  • শরীরের বিভিন্ন অংশে চুলকানি বেড়ে যায়।

অতিরিক্ত কৃমি হলে করনীয়

কৃমি কোন ব্যক্তি শরীরে প্রবেশের পর তার বংশবিস্তার করে থাকে। কৃমি একজন মানুষের রক্ত খেয়ে তার শরীরে বেঁচে থাকে এবং বংশবিস্তার করে। এ থেকে বোঝা যায় যে যদি কোন ব্যক্তি বা বাচ্চার কৃমির সমস্যা হয় তাহলে অবশ্যই যত দ্রুত সম্ভব কৃমির সমস্যা দূর করতে হবে। 

যদি কৃমি ভালো না করা হয় তাহলে এটি আপনার শরীরের বিভিন্ন রকমের ক্ষতি করবে। অতিরিক্ত কৃমি একটি মানুষের জন্য বিভিন্ন রকম সমস্যা বয়ে নিয়ে আসে। তাই যদি আপনারও কৃমির সমস্যা হয় তাহলে যত দ্রুত সম্ভব সেই সমস্যা দূর করার চেষ্টা করুন। অতিরিক্ত কৃমি হলে করণীয় কি কি তা আলোচনা করলাম।
রসুনঃ রসুন এ রয়েছে অ্যান্টি প্যারাসাইটিক। যা আমাদের শরীরের বসবাসরত কৃমি দূর করতে অনেক বেশি সাহায্য করে। তাই আপনার যদি অতিরিক্ত কৃমির সমস্যা হয় তাহলে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে রসুন খেতে পারেন। এতে করে খুব সহজেই আপনার কৃমির সমস্যা দূর হয়ে যাবে।

হলুদঃ কৃমি দূর করার ক্ষেত্রে হলুদের ভূমিকা অনেক বেশি। আপনি যদি প্রতিদিন সকালে কাঁচা হলুদের রসের সাথে সামান্য নুন মিশিয়ে খাওয়া শুরু করেন তাহলে খুব দ্রুত কৃমি সমস্যা দূর হয়ে যাবে।

অ্যাপল সিডার ভিনেগারঃ অ্যাপল সিডার ভিনেগার আমাদের ওজন কমানোর পাশাপাশি কৃমির সমস্যা সমাধানে অনেক বেশি সাহায্য করে। অ্যাপল সিডার ভিনেগার খাওয়ার ফলে আমাদের পেটে অ্যাসিডের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় যার ফলে আমাদের বেঁচে থাকার কৃমির লার্ভা ধ্বংস হয়ে যাবে।

লবঙ্গঃ অতিরিক্ত কৃমির সমস্যা সমাধানের জন্য আপনি লবঙ্গ ব্যবহার করতে পারেন। প্রতিদিন যদি এক থেকে দুইটি লবঙ্গ খাওয়া শুরু করেন তাহলে কিছুদিনের মধ্যেই আপনার পেটে থাকা কৃমি নষ্ট হয়ে যাবে।

নিমপাতাঃ অতিরিক্ত কৃমি থেকে মুক্তি পাওয়ার সহজ এবং প্রাকৃতিক উপাদান হচ্ছে নিম পাতা। আমরা সকলেই জানি নিমপাতা যে কোন রোগ জীবাণুন দূর করতে অনেক বেশি সাহায্য করে। সে রকম আমাদের শরীরে থাকা কৃমি দূর করতেও নিমপাতা অনেক সাহায্য করে। তাই আপনার কৃমির সমস্যা দূর করতে প্রতিদিন সকালে গরম পানির সাথে নিম পাতা বেটে মিশিয়ে খাওয়া শুরু করুন।

মিষ্টি কুমড়ার বীজঃ আমরা অনেকে রয়েছি যারা মিষ্টি কুমড়ার বীজ খেতে পছন্দ করি না। রান্না করলেও মিষ্টি কুমড়ার বীজগুলো ফেলে দিই। কিন্তু আপনি কি জানেন এই মিষ্টি কুমড়ার বীজ আমাদের শরীরের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করে থাকে। তাই সেই মিষ্টি কুমড়ার বিচি না ফেলে দিয়ে তা শুকিয়ে গুড়ো করে রেখে দিন। প্রতিদিন সকালে পানির সাথে সেই মিষ্টি কুমড়োর বিচির গুড়ো মিশিয়ে খাওয়া শুরু করুন। আপনার কৃমির সমস্যা খুব দ্রুত সমাধান হয়ে যাবে।

গাজরঃ কৃমির সমস্যা সমাধানের আরেকটি কার্যকরী উপাদান হচ্ছে গাজর। গাজোরে উপস্থিত ভিটামিন একজন ব্যক্তির শরীরে থাকা কৃমি ধ্বংস করতে অনেক বেশি সাহায্য করে। তাই আপনি কৃমির সমস্যায় পড়লে সকালে গাজর খেতে পারেন। এতে করে আপনার কৃমির সমস্যা অনেকটা কমে যাবে।

করলাঃ করলা একটি এমন সবজি যা বেশিরভাগ মানুষ খেতে পছন্দ করে না। কিন্তু আপনি জানলে অবাক হবেন আমাদের শরীরের অনেক সমস্যা সমাধান করতে করলা অনেক বেশি সাহায্য করে। আপনার কৃমির সমস্যা সমাধানের জন্য আপনার খাদ্য তালিকায় করলা রাখুন। দেখবেন খুব দ্রুত আপনার কৃমির সমস্যা দূর হয়ে গেছে।

মধুঃ কোন বাচ্চার যদি কৃমির সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে সেই সমস্যা দূর করার জন্য প্রতিদিন সকালে খালি পেটে তাকে মধু খাওয়ানো শুরু করুন। কিছুদিনের মধ্যে দেখবেন সেই বাচ্চার কৃমির সমস্যা দূর হয়ে গেছে। মধু আমাদের কৃমির সমস্যা দূর করতে অনেক বেশি সাহায্য করে। প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস হালকা কুসুম গরম পানিতে মধু মিশিয়ে পান করাতে পারেন।

কৃমির ঔষধ কোনটা ভালো

কৃমি আমাদের দেশে একটি কমন সমস্যা। ছোট বাচ্চা থেকে শুরু করে বৃদ্ধ সকলেই এই সমস্যায় ভুগে থাকেন। কৃমিতে আক্রান্ত হওয়ার পর একজন ব্যক্তি অথবা একজন বাচ্চার বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দেয়। ওজন কমে যাওয়া থেকে শুরু করে শরীর দুর্বল হয়ে যাওয়া। এছাড়াও মলদ্বার অস্বাভাবিকভাবে চুলকানো বা শরীরের বিভিন্ন অংশ চুলকানি বেড়ে যাওয়া ইত্যাদি। 

এ সকল কারণে ব্যক্তি অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে। মনে মনে কৃমির হাত থেকে মুক্তি পেতে চাই। আর কৃমি ভালো করতে হলে ছয় মাস পরপর কৃমির ঔষধ খেতে হয়। কারণ কৃমির ঔষধ খাওয়ার পরে কৃমি মারা গেলেও কৃমির ডিম এবং লার্ভা মানুষের পেটের ভেতর থেকে যায় সেগুলো ধ্বংস হয় না। 

সেগুলো আবার বড় হয়ে বিভিন্ন রকম সমস্যার সৃষ্টি করে। তাই চিকিৎসকরা ৬ মাস পর পর কৃমির ঔষধ খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। আপনারা অনেকেই কৃমির ঔষধ এর নাম সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। তাই আমি আপনাদের সুবিধার জন্য যে সকল ঔষধ কৃমির জন্য ভালো সেগুলো আলোচনা করলাম।
  • Almex Tablet
  • Albezen Tablet
  • Ben-A Tablet
  • Durazol Tablet
  • Estazol Tablet
দ্রষ্টব্যঃ যেকোনো ঔষধ খাওয়ার পূর্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তারপর খাওয়া উত্তম। তাই অবশ্যই উপরে উল্লেখিত ঔষধ গুলো খাওয়ার পূর্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন।

শেষ কথা

আশা করছি আমার আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা কৃমির সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা পেয়েছেন। একজন ব্যক্তির কৃমি হলে কি কি সমস্যা হতে পারে আর কতদিন পর পর কৃমির ঔষধ খেতে হয় এবং কোন কোন ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করলে কৃমি থেকে মুক্তি পাওয়া যায় এসব তথ্য দিয়ে আমি আমার আর্টিকেলটি সাজানোর চেষ্টা করেছি। এরকম প্রয়োজনীয় তথ্য পেতে নিয়মিত আমার লেখা আর্টিকেল গুলো পড়ুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

দ্যা বর্ষা ওয়েব সাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url