ভিটামিন ই এর উপকারিতা ও অপকারিতা

 

আপনি কি ভিটামিন ই সম্পর্কে তেমন কিছু জানেন না। আপনি কি ভিটামিন ই এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে চায়? তাহলে আমার লেখা ভিটামিন ই এর উপকারিতা ও অপকারিতা এই আর্টিকেলটি পড়তে পারেন। এই আর্টিকেলে আমি ভিটামিন ই এর উপকারিতা ও অপকারিতা এবং ভিটামিন ই এর অভাবে কি হয় বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করেছি।
ভিটামিন ই এর উপকারিতা ও অপকারিতা
তাই আপনি যদি ভিটামিন ই সম্পর্কে জানতে চান তাহলে ভিটামিন ই এর উপকারিতা ও অপকারিতা এই আর্টিকেলটি পড়তে পারেন। আশা করছি এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি ভিটামিন ই সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা পাবেন।

ভূমিকা

আমাদের শরীরের জন্য সব ধরনের ভিটামিন প্রয়োজন। কিন্তু আমরা ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি এর বিষয়ে বেশি জানি। কিন্তু আমরা ভিটামিন বি এর সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে অনেকেই জানিনা। আমাদের যদি ভিটামিন এ কিংবা ভিটামিন সি এর ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করা হয় তাহলে খুব সহজেই বর্ণনা করতে পারবো। কিন্তু কেউ যদি আমাদের ভিটামিন ই এর সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে তাহলে আমাদের কিছুক্ষণ ভাবতে হবে। আমরা অনেকেই ভিটামিন ই এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানিনা। 
ভিটামিন ই আমাদের শরীরের জন্য কতটা প্রয়োজনীয় তাও সঠিকভাবে আমাদের জানা নেই। অন্যান্য ভিটামিন আমাদের শরীরের জন্য যতটা প্রয়োজনীয় ঠিক ততটাই প্রয়োজনীয় হচ্ছে ভিটামিন ই। তাই সব সময় সচেতন থাকতে হবে যেন আমাদের শরীরে ভিটামিন ই এর কমতি না দেখা দেয়। আমাদের শরীরে ভিটামিন ই যেন পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকে সেটি আপনাকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। আমাদের সকলের উচিত ভিটামিন ই সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান অর্জন করা।

ভিটামিন ই খেলে কি হয়

আপনি কি জানেন ভিটামিন ই খেলে কি হয় কিংবা ভিটামিন ই এর উপকারিতা ও অপকারিতা গুলো কি। আমাদের শরীরের জন্য ভিটামিন ই খুব প্রয়োজনীয়। ভিটামিন ই আমাদের ত্বক চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে থাকে। ভিটামিন ই আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা ও লাবণ্যতা বৃদ্ধি করে আমাদের চেহারাকে সুন্দর করে তোলে। ভিটামিন ই আমাদের চুলের সকল ধরনের সমস্যার সমাধান করতে সাহায্য করে থাকে। আমাদের অনেকের অতিরিক্ত চুল পড়ে। আর এই চুল পড়ার প্রধান কারণ হচ্ছে শরীরে ভিটামিন ই এর অভাব। 
তাই ভিটামিন ই আপনার চুল পড়া রোধ করতে সাহায্য করে। তাছাড়া আপনার চুল লম্বা করতে সাহায্য করে। ভিটামিন ই একটি মানুষের প্রজনন ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে অনেক বেশি সাহায্য করে থাকে। কিছু মেয়েদের ঋতুস্রাব এর সময় পেটে প্রচন্ড পরিমাণ ব্যথা করে তার প্রধান কারণ হচ্ছে শরীরে ভিটামিন ই এর অভাব। তাই সে সকল ব্যথা দূর করতে আপনি ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেতে পারেন। ভিটামিন ই এর অভাবে বিভিন্ন রকম যৌন সমস্যা দেখা দেয়। তাই এই সকল সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হলে শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন ই থাকা প্রয়োজন।

ভিটামিন ই বেশি খেলে কি হয়

যেকোনো ভিটামিন যেমন আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী ঠিক তেমন যেকোনো ভিটামিন অতিরিক্ত গ্রহণ করলে আমাদের শরীরের সাইড ইফেক্ট দেখা দেয়। তাই যে কোন ভিটামিন খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই সে ভিটামিনের উপকারিতা ও অপকারিতা উভয় জানা উচিত। ঠিক তেমনি ভিটামিন ই আমাদের শরীরের জন্য উপকারী। কিন্তু অধিক মাত্রায় ভিটামিন ই গ্রহণ করলে কিছু কিছু সাইড ইফেক্ট দেখা যাই। 

তাই আপনি যদি ভিটামিন ই খেতে চান তাহলে অবশ্যই ভিটামিন ই এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আপনার জ্ঞান থাকতে হবে। ভিটামিন ই আমাদের ত্বকের জন্য ও চুলের জন্য খুব ভালো কাজ করে। এছাড়াও আমাদের শরীরের বিভিন্ন রকম সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রে ভিটামিন ই এর অবদান অনেক বেশি। জেনে নিন ভিটামিন ই বেশি খেলে কি হয়।
  • ভিটামিন ই অতিরিক্ত গ্রহণ করলে আপনার শরীরের ক্লান্তি বেড়ে যাবে।
  • অতিরিক্ত ভিটামিন-ই গ্রহণের ফলে অনেক সময় মাথাব্যথা বেড়ে যায়।
  • ভিটামিন ই অতিরিক্ত গ্রহণ করলে দৃষ্টিশক্তি ঘোলাটে হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
  • মাঝে মাঝে ভিটামিন ই অতিরিক্ত হলে প্রচণ্ড পেট ব্যথা হতে পারে।
  • অতিরিক্ত ভিটামিন ই খাওয়ার ফলে ডায়রিয়া হতে পারে এবং বমি বমি ভাব দেখা দিতে পারে।

ভিটামিন ই এর অভাবে কি হয়

ভিটামিন ই এর অভাবে কি হয় এটা জানার আগে অবশ্যই আমাদের জানতে হবে ভিটামিন ই এর উপকারিতা ও অপকারিতা গুলো কি কি। কারণ যদি ভিটামিন ই এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে না জানি তাহলে আমরা বুঝতে পারবো না ভিটামিন ই এর অভাবে কি হয়। ভিটামিন ই আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী একটি ভিটামিন। আপনাদের সামনে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করলাম ভিটামিন ই এর অভাবে কি হয়।
  • ভিটামিন ই এর অভাবে আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়।
  • ভিটামিন ই এর অভাবে আমাদের দৃষ্টি শক্তির ও মাঝে মাঝে সমস্যা দেখা দিতে পারে।
  • ভিটামিন ই এর অভাবে আমাদের ত্বকের লাবণ্যতা হারিয়ে যায়।
  • আমাদের চুল অনেকটা রুক্ষসুক্ষ হয়ে পড়ে এবং চুল পড়া বৃদ্ধি পায়।
  • ভিটামিন ই এর অভাবে বিভিন্ন রকম যৌন সমস্যা দেখা দিতে পারে।
  • ভিটামিন ই এর অভাবে প্রজনন ক্ষমতা কমে যায়।

ভিটামিন ই ত্বকের কি কাজ করে

আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে ভিটামিন ই ত্বকের কি কাজ করে। যদি এই প্রশ্ন আপনার থাকে তাহলে আমি বলব আপনার ত্বকের জন্য ভিটামিন ই অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ভিটামিন ই এর ভেতরে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান সমূহ। যা আমাদের ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। যা আমাদের ত্বকের বিভিন্ন রকম সমস্যা সমাধান করে থাকে। ভিটামিন ই আমাদের ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে অনেক বেশি সাহায্য করে থাকে। 
আমাদের ত্বকের বলিরেখা কমাতেও ভিটামিন ই এর অবদান অনেক বেশি। আমাদের ত্বকের জেল্লা ফেরাতেও ভিটামিন ই এর গুরুত্ব অনেক বেশি। ত্বকের যত্নে নিঃসন্দেহে আপনি ভিটামিন ই খেতে পারেন কিংবা বাইরে ব্যবহার করতে পারেন। ভিটামিন ই খেয়ে বা বাইরে ব্যবহার করে দুই পদ্ধতি আমাদের ত্বকের জন্য অনেক বেশি উপকারী।

ভিটামিন ই এর সবচেয়ে ভালো উৎস কি

ভিটামিন ই এর অভাবে আমাদের শরীরে, ত্বকে ও চুলে বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে। সে সকল সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অবশ্যই আমাদের শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন ই সরবরাহ করতে হবে। বিভিন্ন রকম খাবার রয়েছে যে সকল খাবারে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই বিদ্যমান রয়েছে। তাই আমাদের শরীরে ভিটামিন ই সরবরাহ করার জন্য নিঃসন্দেহে আমরা সেই সকল খাবার গুলো খেতে পারি। ভিটামিন ই এর সবচেয়ে ভালো উৎস কি আপনাদের জানানোর চেষ্টা করলাম।

ভিটামিন ই ক্যাপসুলঃ ভিটামিন ই এর সবচেয়ে ভালো উৎস হচ্ছে ভিটামিন ই ক্যাপসুল। আপনার শরীরে ভিটামিন ই এর ঘাটতি পূরণ করার জন্য আপনি নিঃসন্দেহে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেতে পারেন। বিভিন্ন ফার্মেসিতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল পাওয়া যায়। কিন্তু মনে রাখতে হবে অতিরিক্ত পরিমাণে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়া যাবে না।

বাদামঃ বাদাম এমন একটি খাবার যা কম বেশি সকলেই পছন্দ করে থাকি কিংবা খেয়ে থাকি। বাদাম এমন ধরনের একটি খাবার যার ভেতর প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন ও ফাইবার বিদ্যমান থাকে। যা আমাদের শরীরের ভিটামিন ই এর ঘাটতি পূরণ করে থাকে। তাই আপনার শরীরে ভিটামিন ই সরবরাহ এর জন্য আপনি অবশ্যই বাদাম খেতে পারেন।

ভোজ্য তেলঃ সানফ্লাওয়ার অয়েল, রেড সীট অয়েল এই দুই ধরনের তেলে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন ই। যা আপনার শরীরের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সমাধান করতে সক্ষম। তাই আপনি ভিটামিন ই এর জন্য এই দুই ধরনের অয়েল ব্যবহার করতে পারেন।

অ্যাভোকাডোঃ এখনকার সময়ে আমরা কমবেশি এই ফল সবাই চিনি কিংবা খেয়ে থাকি। এই ফলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই বিদ্যমান রয়েছে। এছাড়াও এই ফলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও পাওয়া যায়।

পালং শাকঃ পালং শাক এমন এক ধরনের শাক যার ভেতর প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই ও ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি বিদ্যমান রয়েছে। যা আমাদের শরীরের জন্য অনেক বেশি উপকারী। এই শাক আমাদের শরীরের ভিটামিন ই এর অভাব পূরণ করে। তাই আমাদের খাদ্য তালিকায় পালং শাক অবশ্যই রাখা উচিত।

সামুদ্রিক মাছঃ আমাদের কাছে মাছ যেন অতি পছন্দের একটি খাবার। সামুদ্রিক মাছে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি এবং ভিটামিন ই। তাই অবশ্যই আমাদের খাদ্য তালিকায় সব সময় সামুদ্রিক মাছ রাখার চেষ্টা করতে হবে।

চিনা বাদামঃ চিনা বাদামে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ই। যা খুব সহজে আপনার শরীরে ভিটামিন ই সরবরাহ করে থাকে। তাই যদি আপনার শরীরে ভিটামিন ই এর অভাব দেখা দেয় তাহলে নিঃসন্দেহে আপনি চীনা বাদাম খেতে পারেন। দেখবেন আপনার শরীরের ভিটামিন ই এর ঘাটতি অনেকটা কমে গেছে।

মিষ্টি কুমড়াঃ আমরা অনেকে আছি যারা মিষ্টি কুমড়া খেতে পছন্দ করি না। কিন্তু মিষ্টি কুমড়াতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ এবং ভিটামিন ই। যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। তাই এরপর থেকে মিষ্টি কুমড়া দেখে পালিয়ে না গিয়ে মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার অভ্যাস করুন।

বিটরুটঃ ভিটামিন ই এর আরেকটি উৎস হচ্ছে বিট রুট। আপনার শরীরের ভিটামিন ই সরবরাহ করতে সালাত সাথে বিটরুট খেতে পারেন। এটি আপনার শরীরের জন্য খুবই উপকারী। তাই অবশ্যই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় বিটরুট রাখার চেষ্টা করবেন।

এছাড়াও আরো কিছু সবজি এবং ফল রয়েছে যেগুলোতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই বিদ্যমান রয়েছে। আসল সেই সকল সবজি সম্পর্কে জেনে নিই।
  • টমেটো
  • পেঁপে
  • অলিভ
  • কচু
  • ব্রকলি
  • ধনেপাতা
  • আম

ভিটামিন ই এর উপকারিতা ও অপকারিতা

ভিটামিন ই এর সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে অবশ্যই আমাদের জানতে হবে ভিটামিন ই এর উপকারিতা ও অপকারিতা গুলো কি কি। ভিটামিন ই এর যেমন উপকারিতা বিদ্যমান রয়েছে ঠিক তেমন রয়েছে অপকারিতা। তাই অবশ্যই ভিটামিন খাওয়ার পূর্বে আপনাকে ভিটামিন ই এর ব্যাপারে সম্পূর্ণ জ্ঞান থাকতে হবে। আপনাদের সুবিধার্থে আজকে আমি ভিটামিন ই এর উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে আলোচনা করলাম।

উপকারিতাঃ ভিটামিন ই এর উপকারিতা আমাদের শরীরের জন্য অনেক বেশি। ভিটামিন ই আমাদের ত্বকের বিভিন্ন রকম সমস্যা দূর করে ত্বকের জেল্লা ফিরিয়ে নিয়ে আসে। ভিটামিন ই আমাদের চুল পড়া ও রুক্ষ চুলের সমাধান হিসাবেও কাজ করে থাকে। আমাদের শরীরে যদি কোন রকম যৌন সমস্যা থাকে তাহলে ভিটামিন ই সে সকল সমস্যা সমাধান করেন। অনেকে রয়েছে যাদের প্রজনন ক্ষমতা অনেক দুর্বল সেক্ষেত্রে আপনার প্রজনন ক্ষমতা বাড়াতে নিশ্চিন্তে ভিটামিন ই খেতে পারেন। 

ভিটামিন এ আমাদের দৃষ্টিশক্তির বিভিন্ন রকম সমস্যার সমাধান হিসাবে কাজ করে থাকে। অনেক সময় আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলে ভিটামিন সি এর পাশাপাশি আমাদের ভিটামিন ই যুক্ত খাবার খেতে হয়।

অপকারিতাঃ ভিটামিন ই আমাদের শরীরের জন্য উপকারী হলেও অধিক মাত্রায় ভিটামিন ই আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতি বয়ে নিয়ে আসতে পারে। অতিরিক্ত ভিটামিন ই গ্রহণের ফলে আমাদের শরীর এ ক্লান্তিবোধ আসতে পারে। অতিরিক্ত ভিটামিন ই খাওয়ার ফলে বমি বমি ভাব হতে পারে। অনেক সময় অতিরিক্ত ভিটামিন ই খাওয়ার ফলে পেটে প্রচন্ড পরিমাণে ব্যথা হয়ে থাকে। তাই অবশ্যই ভিটামিন ই খাবার পূর্বে জেনে খাবেন আমাদের শরীরের জন্য ভিটামিন ই ঠিক কতটুকু প্রয়োজনীয়।

 সর্বশেষ কথা

আশা করছি আমার ভিটামিন ই এর উপকারিতা ও অপকারিতা আর্টিকেলটি পড়ে আপনি খুব ভালোভাবেই বুঝতে পেরেছেন ভিটামিন ই আমাদের জন্য কতটা উপকারী। আর আমাদের শরীরের জন্য ভিটামিন ই ঠিক কতটুকু গ্রহণ করা প্রয়োজন। ভিটামিন ই এর উৎস কোনগুলো। আমার লেখা আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনি আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য খুঁজে পেয়ে থাকেন তাহলে ভবিষ্যতে আমার আর্টিকেল গুলো পড়ার জন্য বলবো। 

কারণ এরকম প্রয়োজনীয় তথ্য আপনাদের মাঝে দেওয়া আমার একমাত্র উদ্দেশ্য। এরকম আরো তথ্য পেতে নিয়মিত আমার লেখা আর্টিকেলগুলো পড়ুন। আশা করছি আমার লেখা আর্টিকেলগুলো পড়ে আপনি উপকৃত হবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

দ্যা বর্ষা ওয়েব সাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url