স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার উপায় জানুন যা সবথেকে বেশি কার্যকরী

 

আমরা মানুষ মাত্রই সৌন্দর্যের পূজারী। আমরা সব সময়  স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার উপায় খুঁজে বেড়াই। আপনিও কি এমনটা করেন? যদি তা হয় তাহলে  স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার উপায় আর্টিকেলটি আপনার অনেক কাজে দেবে।  স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার উপায় জানতে ও ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির উপায় জানতে পুরো আর্টিকেলটি পড়ূন।
স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার উপায়
আশা করছি  স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার উপায় আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা উপকৃত হবেন। কারণ এই আর্টিকেলে আপনার চেহারার সৌন্দর্য বৃদ্ধির উপায় গুলো সুন্দরভাবে আলোচনা করেছি। তাই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

ভূমিকা

আমরা আমাদের চেহারা সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য কত কিনা করে থাকি। কত রকমের খাবার খেয়ে থাকি। কত রকমের নাইট ক্রিম ব্যবহার করে থাকি। সবাই চাই চেহারা সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে। আর সেই কারণে কত রকম পদ্ধতি ব্যবহার করে চেহারার সৌন্দর্য বৃদ্ধির বিপরীতে চেহারার লাবণ্য নষ্ট করে ফেলি। 

তাই চেহারার সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য অবশ্যই সঠিক পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে। তা না হলে আপনার চেহারার সৌন্দর্য বৃদ্ধির বিপরীতে চেহারা নষ্ট হয়ে যেতে পারে। স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার উপায় গুলো সঠিক ভাবে জেনে আপনারা তা অবলম্বন করলে নিশ্চয়ই ভালো ফলাফল পাবেন।

কোন ফল খেলে ত্বক ফর্সা হয়

আপনি কি জানেন কোন ফল খেলে ত্বক ফর্সা হয়।বাইরে থেকে যত্ন নিলেই যে শুধু চেহারার সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায় তা কিন্তু নয়। অনেক সময় যত্ন ভেতর থেকেও নেওয়া লাগে। তাই চেহারা সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য শুধুমাত্র চেহারার বাইরের অংশকে প্রাধান্য দেওয়ার পাশাপাশি ভেতর থেকে উজ্জ্বল করার এই বিষয়টি কেউ প্রাধান্য দিতে হবে হবে। 

কিন্তু ভেতর থেকে ত্বক উজ্জ্বল করবেন কিভাবে যদি এটা ভেবে থাকেন তাহলে জেনে নিন যে কিছু কিছু ফল রয়েছে যেগুলো খাওয়ার ফলে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে। চলুন জেনে নিয় কোন  ফল খেলে ত্বক ফর্সা হয়।

আপেলঃ আমরা অনেকেই জানি যে প্রতিদিন যদি একটি করে আপেল খাওয়া হয় তাহলে অনেক রকম অসুখ এর হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। কথাটা কিন্তু একেবারেই মিথ্যা নয়। কারণ একটি আপেলে রয়েছে ভিটামিন এ, সি, ডায়েটারি ফাইবার, ম্যাগনেসিয়াম ও পটাশিয়াম। 

যা আপনার শরীরের বিভিন্ন রকম অসুখ দূর করতে সাহায্য করে। এর পাশাপাশি আপনার ত্বকে বয়সের ছাপ কমাতেও খুব সাহায্য করে। তাই বলা যেতে পারে যে আপনার চেহারা সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে প্রতিদিন একটি করে আপেল খেতে পারেন।

কমলাঃ কমলা একটি এমন জাতীয় যা খাবার মাধ্যমে খুব সহজেই আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতার বৃদ্ধি করতে পারবেন। কমলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও এন্টিঅক্সিডেন্ট যা আপনার চেহারার সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে খুব বেশি সহায়তা করে থাকে।

আমঃ আম এমন জাতীয় ফল যা আমাদের সকলের কাছে খুব পছন্দনীয়। আম খেতে পছন্দ করেনা এমন মানুষ খুব কমই খুঁজে পাওয়া যাবে। আম এ রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ, সি,ই,কে এবং পলিফেনোলিক্স ও বিটা। যা আমাদের ত্বকের বিভিন্ন রকম ড্যামেজ রক্ষা করতে সাহায্য করে।

পেঁপেঃ ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে পেঁপের গুরুত্ব অপরিসীম। আমরা অনেকে আছি ত্বকের বাইরের যত্নের ক্ষেত্রে পেঁপে ব্যবহার করে থাকি। যা আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে থাকে। কিন্তু পেঁপে শুধুমাত্র বাইরে থেকে নয় ভেতর থেকেও ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। তাই ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে নিয়মিত পেঁপে খান।

বেদানাঃ ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে বা সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ফল হচ্ছে বেদানা। আমাদের ত্বকের আদ্রতা বজায় রাখতে সহায়তা করে। তাছাড়াও বেদানাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের ত্বকের জন্য খুবই উপকারী।

তরমুজঃ তরমুজে প্রায় ৯২% জল রয়েছে। আর আমরা সকলে জানি আমাদের ত্বকের জন্য জল কতটা উপকারী। এছাড়াও তরমুজে রয়েছে ভিটামিন এ, সি, বি১। যা আমাদের ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে সহায়তা করে থাকে।

আনারসঃ আনারসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ব্রোমেলিন। যা আপনার ত্বকের ব্রণের প্রকোপ কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ব্রোমেলিন আপনার ত্বকের লুকিয়ে থাকা ক্ষতিকর জীবাণু ধ্বংস করতে সাহায্য করে। ফলে আপনার চেহারা সুন্দর দেখায়।

কোন সবজি খেলে ত্বক ফর্সা হয়

আমরা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন রকম সবজি খেয়ে থাকি। কিন্তু অনেকেই জানিনা কোন সবজি খেলে ত্বক ফর্সা হয়। সবজি আমাদের দেহের জন্য খুবই উপকারী। আমাদের দেহের পাশাপাশি আমাদের ত্বকের জন্য সবজি খাওয়া প্রয়োজন। আমাদের চেহারার সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য আমরা কিছু কিছু নির্দিষ্ট সবজি রয়েছে যেগুলো খেতে পারি। আসুন জেনে নিন কোন কোন সবজি খেলে ত্বক ফর্সা হয়।

টমেটোঃ টমেটো আমাদের সকলের কাছে খুবই পরিচিত একটি সবজি। সাধারণত এই সবজি শীতকালীন হলেও সারা বছর টমেটো পাওয়া যায়। টমেটো আমাদের ঘরে ঘরে অতি পছন্দনীয় একটি সবজি। এই টমেটোতে রয়েছে ত্বক পরিষ্কার করার ক্ষমতা। টমেটো খাওয়ার ফলে আপনার ত্বকের রোদে পোড়া ভাব অনেকটা কমে আসে। সেহেতু চেহারা সৌন্দর্য ধরে রাখতে টমেটো খেতে পারেন।

মিষ্টি কুমড়াঃ মিষ্টি কুমড়াতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ এবং সি। যা ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকর অতিবেগুনি রশি থেকে সুরক্ষিত রাখে। এছাড়াও আপনার চেহারা বলি রেখা দূর করতে সাহায্য করে। চেহারার সৌন্দর্য বৃদ্ধির ক্ষেত্রে মিষ্টি কুমড়ার ভূমিকা অনেক বেশি। তাই নিয়মিত মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার চেষ্টা করুন।

পালং শাকঃ পালং শাক এ রয়েছে প্রচুর পরিমাণ লাইকোপিন নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে অনেক বেশি সাহায্য করে থাকে। তাই যদি চেহারার উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে চান নিয়মিত সবজির ভেতর পালং শাক খাদ্য তালিকায় রাখুন। দেখবেন আস্তে আস্তে আপনার চেহারার উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পেয়েছে।

গাজরঃ গাজরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে বেটা ক্যারোটিন। যা আমাদের শরীরে প্রবেশ করার পর ভিটামিন এ এর কাজ করে থাকে। আর ভিটামিন এ আমাদের ত্বকের বয়সের ছাপ দূর করতে খুব ভালো কাজ করে থাকে। সেহেতু যদি ত্বকের বয়সের ছাপ কমাতে চান তাহলে অবশ্যই গাজর খেতে পারেন।

করলাঃ আমরা অনেকে আছি যে করলা খেতে পছন্দ করি না। করলা এর কথা শুনলেই অনেক দূরে সরে যাই। কিন্তু এই করলা পারে আপনার ত্বকের ব্রণের সমস্যা দূর করতে। করোলাতে এমন একটি উপাদান রয়েছে যা আপনার ত্বকে ব্রণের সমস্যা দূর করতে সমাধান হিসাবে কাজ করে। তাই আপনার ত্বকের ব্রণের সমস্যা দূর করতে খাদ্য তালিকায় করলা অবশ্যই রাখুন।

ত্বক ভালো রাখে কোন ভিটামিন

আমাদের শরীর ভালো রাখার জন্য শরীরে ভিটামিন এর গুরুত্ব অনেক বেশি। ভিটামিন শুধুমাত্র আমাদের শরীরের জন্য নয় আমাদের চুল ও ত্বকের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় জিনিস। আসুন তাহলে জেনে নেই ত্বক ভালো রাখে কোন ভিটামিন।

ভিটামিন বি কমপ্লেক্সঃ সুন্দর ত্বকের জন্য খাবারে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স জাতীয় খাবার যোগ করা প্রয়োজন। ত্বকের মসৃতা বাড়ানোর ক্ষেত্রে এবং বলিরেখা দূর করার ক্ষেত্রে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স এর অবদান অনেক। 

আর যে সকল খাবারে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স রয়েছে সেগুলো বাদামি চাল, বার্লি, ডিম, দুধ, বিভিন্ন রকমের সবজি, বিভিন্ন রকমের বীজ বা বাদাম। তাই ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে আপনার খাদ্য তালিকায় ভিটামিন বি কমপ্লেক্স জাতীয় খাদ্য যোগ করুন।

ভিটামিন সিঃ আমাদের ত্বকের বাইরের অংশে এবং ভেতরের অংশে এই দুই ক্ষেত্রেই ভিটামিন সি এর গুরুত্ব অনেক বেশি। আপনার শরীরে ভিটামিন সি এন্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে এবং ক্যান্সার রোধ করতেও সহায়তা করে। ভিটামিন সি আপনার স্কিনের পুরোপুরি যত্ন নিয়ে থাকে। আপনার ত্বককে মসৃণ করতে সহায়তা করে। 

খাবার ভিটামিন সি আপনার ত্বকে বয়সের ঝাপ পড়তে রোধ করে। তাই অবশ্যই প্রতিদিন খাবারে ভিটামিন সি রাখতে হবে। ভিটামিন সি জাতীয় খাবার যেগুলো তা হল-টক জাতীয় ফল, আঙ্গুর, পেঁপে, স্ট্রবেরি, ব্রকলি, ফুলকপি ইত্যাদি।

ভিটামিন ইঃ আমাদের ত্বক ভালো রাখতে সাহায্য করে এমন আর একটি ভিটামিন হচ্ছে ভিটামিন ই। ভিটামিন ই আমাদের ত্বকের কোমলতা ধরে রাখতে সহায়তা করে এবং ত্বকের রোদে পোড়া ভাব দূর করতেও সহায়তা করে। 

যাদের চেহারায় কালো কালো ছোপ এর মত দাগ হয়ে যায় তাহলে তারা অবশ্যই খাদ্য তালিকায় ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবার বেশি বেশি রাখবে। ভিটামিন ই ত্বকের সেই কালো কালো ছোপ দূর করতে সহায়তা করে থাকে। যে সকল খাবারে ভিটামিন ই রয়েছে সেগুলো হল - পালং শাক, চিনাবাদাম, কাজুবাদাম, সূর্যমুখীর বীজ, ব্রকলি ইত্যাদি।

এই তিন ধরনের ভিটামিন যদি আপনি নিয়মিত খেতে পারেন তাহলে আপনার ত্বকের সব রকমের সমস্যা দূর হয়ে যাবে এবং আপনার ত্বক আগের তুলনায় অনেক বেশি সুন্দর ও ফর্সা হয়ে উঠবে। তাই নিজের ত্বকের বাইরের যত্ন নেওয়ার পাশাপাশি ভেতর থেকেও যত্ন নিতে হবে। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় অবশ্যই এই তিনটি ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার যোগ করতে হবে।

পানি খেলে কি ত্বক ফর্সা হয়

আমরা সকলে জানি পানির অপর নাম জীবন। আমরা সাধারণত বেঁচে থাকার জন্য পানি পান করে থাকি। কারণ পানি না পান করলে আমরা কেউ বেঁচে থাকতে পারবো না। কিন্তু এই পানি পান শুধুমাত্র বেঁচে থাকার জন্য নয়। ত্বকের নমনীয়তা বাড়াতেও পানির অবদান অনেক বেশি। এখন নিশ্চয়ই আপনি মনে মনে ভাববেন আসলেই পানি খেলে কি ত্বক ফর্সা হয়? পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি খেলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়। 

শরীরে পানির পরিমাণ কমে গেলে ত্বকের ক্ষেত্রে বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে। ত্বকে ব্রণের সমস্যা বেড়ে যেতে পারে। ফর্সা মানে যে সুন্দর তা নয়। ত্বকের নমনীয়তার ওপর ভিত্তি করেন কার ত্বক কত বেশি সুন্দর। 

তাই নির্দিষ্ট পরিমাণ পানি পান করলে আপনার ত্বকের নমনীয়তা ফিরে আসে। সেহেতু একটি মানুষের নির্দিষ্ট পরিমাণ পানি অবশ্যই পান করা উচিত। যা আমাদের শরীরের ক্ষেত্রে ও ত্বকের ক্ষেত্রে খুব বেশি প্রয়োজনীয়।

ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির উপায়

আমাদের সকলের মধ্যে সব সময় এই প্রচেষ্টা চলতে থাকে কিভাবে আগের থেকে চেহারাটা আরেকটু উজ্জ্বল ও সুন্দর করা যায়। এজন্য আমরা কত কি করে থাকি। কত রকমের ক্রিম ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু ব্যস্ততাময় জীবনের কারনে আমরা আমাদের ত্বকের সঠিকভাবে যত্ন নিতে পারি না। আবার খাদ্যের অনিয়ম এবং ঘুমের অনিয়ম ও বিভিন্ন রকম কারণে আস্তে আস্তে আমাদের ত্বকের সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে পড়ছে। 

আর আমরা এটাও জানি না  স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার উপায় গুলো কি কি। ত্বকের আগের সৌন্দর্য বা লাবণ্য ফিরে পেতে আমরা কিছু কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারি। ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির উপায় সমূহ হলঃ

হলুদঃ আপনার ত্বক যদি শুষ্ক বা তৈলাক্ত হয়ে থাকে তাহলে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির জন্য আপনি নিঃসন্দেহে হলুদ ব্যবহার করতে পারেন। হলুদে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের ত্বকের জন্য খুবই বেশি গুরুত্বপূর্ণ। হলুদ আপনার ত্বকের ফোলা ভাব দূর করতে সাহায্য করে এবং ত্বককে পুনরুজ্জীবিত করে। 

এক কাপ বেসন এর সাথে আধা চামচ হলুদের গুড়া ভালোভাবে মিশিয়ে নিতে হবে তাতে সামান্য পরিমাণ দুধ দিয়ে ভালোভাবে একটি পেস্ট তৈরি করতে হবে। এবার পেস্টটি পুরো মুখে এবং ঘাড়ে লাগিয়ে নিতে হবে। পেস্টটি যতক্ষণ না শুকিয়ে যায় ততক্ষণ রাখতে হবে। তারপর ভালোভাবে পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে।

মসুর ডালঃ মসুর ডাল ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে অনেক বেশি সাহায্য করে থাকে। সামান্য পরিমাণ মসুর ডাল ভিজিয়ে রাখতে হবে। ডালগুলো ভিজে গেলে তা বেটে গারো পেস্ট তৈরি করতে হবে। সেই পেস্টটি মুখে লাগাতে হবে। 

মসুর ডাল এর পেস্ট মুখে লাগানোর পর কথা না বলাই ভালো। কারণ মুখে মসুর ডাল এর পেস্ট শুকিয়ে যাওয়ার পর কথা বললে মুখে এক ধরনের ছোপ ছোপ দাগ পড়তে পারে। কিন্তু মসুর ডাল মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে খুব বেশি কার্যকরী একটি উপাদান।

শসাঃ শসাতে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান রয়েছে। শসা আমাদের ত্বকের কালো দাগ এবং চোখের নিচের কালো দাগ দূর করতে অনেক বেশি সাহায্য করে থাকে। শসার রস এর সাথে লেবুর রস মিশিয়ে একটি কার্যকরী মশ্চারাইজার তৈরি করতে পারেন।দিনে দুই থেকে তিনবার এই মিশ্রণটি তুলো দিয়ে মুখে লাগিয়ে নিতে পারেন। দেখবেন আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা অনেকটা বৃদ্ধি পেয়েছে।

বাদাম তেলঃ বাদাম তেল এর রয়েছে অ্যান্টি - এজিং। যা আপনার ত্বকের বার্ধক্যের প্রভাব কমাতে সাহায্য করে। তাছাড়াও এটিতে রয়েছে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর বৈশিষ্ট্য যা আমাদের ত্বকের ক্ষত নিরাময়ে সাহায্য করে থাকে। প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে বাদাম তেল তুলোর মাধ্যমে মুখে ও গলায় ভালোভাবে লাগিয়ে ঘুমান। এতে করে ত্বকের উজ্জ্বলতা অনেকটা বৃদ্ধি পাবে।

চেহারা সুন্দর করার ঘরোয়া উপায়

একটি সুন্দর দাগ দাগ হীন লাবণ্যময় চেহারা সবাই আশা করে। বিভিন্ন কারণে আমাদের ত্বকের সৌন্দর্যতা নষ্ট হয়ে পড়ছে। ব্যস্ততার কারণে ত্বকের যত্নের অভাবে আমাদের ত্বক যেন বয়সের আগে বৃদ্ধ হয়ে পরছে। কিন্তু আজকাল ব্যস্ততা এতটাই বেড়েছে যে আলাদাভাবে পার্লারে গিয়ে ত্বকের যত্ন নেওয়া সম্ভব হয়ে উঠছে না। তাহলে আমাদের কি করা উচিত। প্রথমে আমাদের জানতে হবে  স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার উপায় কি। 

আমাদের বাসায় এমন কিছু উপাদান রয়েছে যেগুলোর সাহায্যে আমরা ঘরে বসেই নিজেদের চেহারার যত্ন নিতে পারব। আসুন জেনে নিন সেই উপাদান গুলো কি কি আর কিভাবে ঘরে বসেই আমরা চেহারার যত্ন নিতে পারব। নিচে চেহারা সুন্দর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে আলোচনা করলাম।

অ্যালোভেরা জেলঃ এখনকার সময়ে কম বেশি সকলের বাসায় একটা দুইটা অ্যালোভেরা গাছ দেখতে পাওয়া যায়।অ্যালোভেরা আমাদের ত্বকের ও চুলের জন্য খুবই বেশি উপকারী। তাই চুল ও ত্বকের যত্নে নিঃসন্দেহে অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করতে পারেন।অ্যালোভেরা জেল এ রয়েছে ভিটামিন বি১২ ও ফলিক এসিড যা আমাদের ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। 

তাছাড়াও এখন মার্কেটে রেডি করা অ্যালোভেরা জেল কিনতে পাওয়া যায়। আপনারা ত্বকের জন্য সেই জেল ও ব্যবহার করতে পারেন।অ্যালোভেরা জেল সরাসরি মুখে লাগিয়ে তা শুকানোর পরে ধুয়ে ফেলুন। সাথে সাথেই আপনার চেহারার পরিবর্তন দেখতে পাবেন।

বেসনঃ বেসন এমন একটি উপাদান যা আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে খুব বেশি সাহায্য করে থাকে। বেসন দিয়ে ঘরে বসেই খুব সুন্দর একটি ফেসপ্যাক তৈরি করতে পারবেন। একটি পাত্র নিন, পাত্রে তিন চামচ বেসন এর সাথে এক চামচ হলুদ এবং তিন চামচ টক দই নিন। 

এবার এই তিনটি উপাদান একসাথে ভালোভাবে মিশিয়ে নিতে হবে। এই প্যাকটি মুখে ও ঘাড়ে লাগিয়ে না শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। শুকিয়ে গেলে পরিষ্কার ঠান্ডা পানি দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে।

টমেটোঃ আমাদের সকলের বাসায় কম বেশি এই সবজি দেখতে পাওয়া যায়। যা আমরা সাধারণত রান্নার কাজে ব্যাবহার করে থাকি। কিন্তু রান্নার পাশাপাশি এটি আমাদের ত্বকের জন্য খুব বেশি উপকারী। টমেটোতে রয়েছে লাইকোপিন নামক রাসায়নিক যৌগ। যা সূর্যের ক্ষতিকর ক্ষতিকর রশ্মি থেকে আমাদের ত্বককে রক্ষা করতে সাহায্য করে। 

টমেটো আমাদের ত্বকে পুনরুজ্জীবিত করতে অনেক বেশি সাহায্য করে থাকে। একটি পাত্রে একটি টমেটোর অর্ধেক কেটে বিচিগুলা আলাদা করে সরিয়ে রাখতে হবে। অর্ধেক টমেটো এর সাথে এক চা চামচ চন্দন গুড়া ও ১ চিমটি হলুদ ভালোভাবে মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। এবার প্যাক কি পুরো চেহারায় লাগিয়ে রাখুন। শুকিয়ে যাওয়ার পরে মুখ ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে।

স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার উপায়

আমরা সকলেই চাই আমাদের চেহারার উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে এবং সেই উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে। আর সেই কারণে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রকম পদ্ধতি অবলম্বন করে থাকি। অনেকের রয়েছেন যারা পার্লারে এগিয়ে বিভিন্ন রকম ট্রিটমেন্ট করে চেহারার উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে। 

এছাড়াও এখন বাজারে বিভিন্ন ধরনের সাপ্লিমেন্ট বের হয়েছে যে সকল সাপলিমেন্ট হওয়ার কারণে চেহারার উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়। তবে কিছু কিছু ফেসপ্যাক রয়েছে যেই সকল ফ্রেশ প্যাক বাসায় বসে ব্যবহারের মাধ্যমে স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করা সম্ভব। আমাদের চেহারার সৌন্দর্যের উপর আমাদের কনফিডেন্স নির্ভর করে। 

লক্ষ্য করা যায় আমাদের আশেপাশে যে সকল ব্যক্তিদের চেহারার সৌন্দর্য বেশি তারা বেশি কনফিডেন্স ফিল করে। আর যাদের চেহারার উজ্জ্বলতা কম তারা একটু লোক কনফিডেন্স ফিল করে। তাই সকলেই নিজের কনফিডেন্ট বৃদ্ধির কারণেও অনেক সময় চেহারার উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে চাই। 

আমরা এখন আপনাদের সামনে স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার কিছু উপায় সম্পর্কে আলোচনা করব। যেই পদ্ধতিগুলো অবলম্বন করে আপনারা আপনাদের ত্বক স্থায়ীভাবে খরচা করতে পারবেন এবং কনফিডেন্স ফিল করবেন।

পেঁপে এবং ডিমঃ আপনারা যদি স্থায়ী ভাবে তাকে রং উজ্জ্বল করতে চান তাহলে পেঁপে এবং ডিম দিয়ে একটি ফেসপ্যাক তৈরি করে ব্যবহার করতে পারেন। পেঁপে এবং ডিম তকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে এবং সেই উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে অনেক বেশি সাহায্য করে। 

পাকা পেঁপের সাথে একটি ডিম ভালোভাবে মিশিয়ে নিতে হবে। এবার এই প্যাক আপনার ত্বকে এপ্লাই করতে হবে। সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন এই ফেসপ্যাক ব্যবহার করলে আপনার চেহারা নমনীয়তা ফিরে আসবে এবং চেহারা অনেক বেশি টানটান হয়ে যাবে।

টমেটো এবং মধুঃ টমেটো এবং মধুতে উপস্থিত গুনাগুন আমাদের চেহারার জন্য অনেক বেশি উপকারী। তাই আপনি যদি আপনার ত্বক স্থায়ীভাবে ফর্সা করতে চান তাহলে এই দুটি উপাদানের ফেসপ্যাক তৈরি করেও ব্যবহার করতে পারেন। 

এবং সামান্য মধু নিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিতে হবে। এবার এই ফেস প্যাকটি ত্বকে এপ্লাই করতে হবে। শুকিয়ে গেলে ভালোভাবে ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিতে হবে। নিয়মিত যদি এই ফেসপ্যাক ব্যবহার করেন এতে করে আপনার মুখের যত রকমের কালো দাগ দূর হবে এবং ত্বক উজ্জ্বল হবে।

মুলতানি মাটি এবং গোলাপ জলঃ মুলতানি মাটি এবং গোলাপজল আমাদের ত্বকের জন্য অনেক বেশি উপকারী তা আমরা সকলেই জানি। বাসায় বসে এই দুটি উপাদান একসাথে ব্যবহার করে ত্বকের উজ্জ্বলতা খুব সহজেই বৃদ্ধি করা যায়। 

এই দুটি উপাদান একসাথে মিশিয়ে ত্বকে এপ্লাই করলে ত্বকের বিভিন্ন রকম সমস্যা দূর হবে এবং ত্বক উজ্জ্বল হবে। আপনারা যদি এই দুটি উপাদানের সাথে শসার রস ব্যবহার করেন তাহলে তা ত্বকের জন্য আরো বেশি উপকার হবে।

বেসনঃ বেসন এমন একটি উপাদান যা নিয়মিত ব্যবহারের ফলে আমাদের উজ্জ্বলতা। আপনারা যদি ঘরে বসে প্রাকৃতিক উপায়। বেসনের সাথে লেবুর রস ব্যবহার করলে ত্বকের বিভিন্ন রকম সমস্যা দূর হবে। বেসন এবং লেবুর রসের ফেসপ্যাক নিয়মিত ত্বকে এপ্লাই করুন দেখবেন আপনার চেহারা আগের থেকে অনেক বেশি ফর্সা হয়ে গেছে।

পাকা কলা এবং টক দইঃ পাকা কলাতে রয়েছে ভিটামিন সি এবং ভিটামিন বি কমপ্লেক্স যা আমাদের ত্বকের জন্য উপকারী উপাদান হিসেবে কাজ করে। আর দইয়ের মধ্যে রয়েছে প্রোটিন এবং ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ৬ যা আমাদের ত্বকের জন্য অনেক বেশি উপকারী। তাই এই দুটি উপাদান যদি একসাথে মিশিয়ে তাকে এপ্লাই করেন আপনার ত্বক হবে উজ্জ্বল এবং নমনীয়।

মধু এবং কফিঃ কফিতে রয়েছে ক্যাফেইন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা খুব সহজেই আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে। আর মধু আমাদের ত্বকের বিভিন্ন রকম সমস্যা সমাধান করে। এই দুটি উপাদান যদি একসাথে মিশিয়ে ত্বকে এপ্লাই করা হয় উজ্জ্বল। আর সেই উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে নিয়মিত এই ফেসপ্যাক ব্যবহার করতে হবে।

হলুদ এবং অ্যালোভেরা জেলঃ ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে হলুদ এবং এলোভেরা জেল  গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। নিয়মিত এই দ্বিতীয় উপাদান দিয়ে ফেসপ্যাক তৈরি করে চেহারায় এপ্লাই করলে আপনাদের চেহারা হবে অনেক বেশি সুন্দর। চেহারার যত রকমের সমস্যা রয়েছে সকল সমস্যা দূর হয়ে যাবে।

আমাদের পরামর্শ অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের কেমিক্যাল দ্বারা চেহারার উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি না করে প্রাকৃতিক উপায়ে প্রাকৃতিক উপাদান দ্বারা চেহারার উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করা উচিত। আমরা যে সকল পদ্ধতি গুলো আপনাদের সামনে আলোচনা করলাম সেই সকল পদ্ধতির যদি একদিন অথবা এক সপ্তাহ ব্যবহার করেন তাহলে স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা হয়ে যাবে না।

 ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে এবং সেই উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে নিয়মিত এই ফেসপ্যাক ব্যবহার করতে হবে তাহলেই এর কার্যকারিতা বজায় থাকবে।

চেহারার সৌন্দর্য বৃদ্ধির ক্রিম

যুগ যুগ ধরে নিজেদের সৌন্দর্য বাড়িয়ে তোলার জন্য মানুষ কত কি না করে আসছে। নিজেকে অন্যের থেকে আকর্ষণীয় করে তোলার চেষ্টায় সকলে এক ধাপ এগিয়ে। রূপচর্চায় ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের আগ্রহ অনেক বেশি থাকে। তারা নিজেদেরকে আরো বেশি আকর্ষণীয় করে তুলতে সব সময় অনেক কিছুই করে থাকে। অনেক ধরনের ক্রিম ব্যবহার করে থাকে। 

আমাদের চেহারা বা ত্বক সারাদিন হাজার রকম ব্যস্ততার পর রাতের বেলা ঘুমানোর পর থেকে শুরু করে ঘুম থেকে ওঠার আগ পর্যন্ত সজাগ হয়ে ওঠে। তাই অবশ্যই ঘুমানোর আগে ত্বকের সঠিক চর্চা করা উচিত। একটি সঠিক ও ভালো মানের ক্রিম ব্যবহার করা উচিত। আমাদের চেহারার সৌন্দর্য বৃদ্ধির ক্রিম এর নাম দেওয়া হল।
  • Kojivit Cream
  • Demelan Cream
  • Demelan Lite Cream
  • Biluma Cream
  • Dermadeui Glow Cream
  • Vitamin C Cream
  • Doctor Whitening

ফর্সা হওয়ার ব্যায়াম

আমরা ত্বকের উজ্জলতা বাড়াতে কত কি না করে থাকি আর যদি সেটি ব্যায়াম করার মাধ্যমে হয়ে থাকে তাহলে এর থেকে ভালো কিছু আর হতেই পারে না। আপনি মনে মনে ভাববেন আসলেই কি ত্বক ফর্সা হওয়ার ব্যায়াম আছে। তাহলে আমি আপনাদের বলব অবশ্যই। আসুন ফর্সা হওয়ার ব্যায়াম গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানি-

দুই হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলি দিয়ে আপনার নাকের মাথা আস্তে করে চেপে ধরুন। এবার আস্তে আস্তে নিঃশ্বাস নাক দিয়ে ভেতরে নিন। নিঃশ্বাসটি নেওয়ার পর ২০ সেকেন্ড ভেতরে আটকিয়ে রাখুন এবার আস্তে আস্তে সেই নিঃশ্বাস মুখ দিয়ে বের করুন। এই ব্যায়াম করার মাধ্যমে আপনার ত্বকের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পাবে এবং আপনার ত্বক উজ্জ্বল দেখাবে।

আপনার এক হাতের তালুর সাথে আর এক হাতের তালু ভালোভাবে ঘষুন এবং যখন তা গরম হয়ে যাবে তখন আপনার দুই চোখ বন্ধ করে আপনার ত্বকের উপর আস্তে আস্তে চেপে ধরুন। এই ব্যায়াম টি দিনে দুইবার করতে হবে। একবার যখন আপনি ঘুম থেকে উঠবেন তখন আবার যখন ঘুমোতে যাবেন তখন।

আপনি এক পায়ের উপর আরেকটি পা রেখে বসুন। খেয়াল রাখুন ২ হাটু যেন দুই সাইড হয়ে থাকে। এবার দুই হাত দুই হাঁটুর উপর সোজা করে রাখতে হবে। এবার দুই চোখ বন্ধ করে নাক দিয়ে আস্তে আস্তে নিঃশ্বাস ভেতরে নিতে হবে এবং ২০ সেকেন্ড নিঃশ্বাস আটকে রেখে আস্তে আস্তে তা মুখ দিয়ে বের করতে হবে।

 স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার উপায়ঃ শেষ কথা

আমরা সকলেই চাই অল্প কিছু সময়ে অল্প কিছু খরচে ত্বকের উজ্জ্বলতা আগের থেকে আরও বেশি বৃদ্ধি করতে। ত্বকের কোমলতা ধরে রাখতে। ফর্সা ত্বক মানেই সুন্দর এমনটা কিন্তু নয়। ত্বকের সৌন্দর্য তার নমনীয়তাই। আর্টিকেলে খুব সুন্দর ভাবে বোঝানোর চেষ্টা করেছি  স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার উপায় গুলো কি কি। 

আশা করছি আমার লেখা আর্টিকেলটি পড়ে আপনি বুঝতে পেরেছেন আপনার কোন কোন কাজ করা উচিত। এরকম প্রয়োজনীয় তথ্য পেতে নিয়মিত আমার লিখা আর্টিকেল পড়ুন। আপনাদের কাছে সঠিক তথ্য পৌঁছে দেওয়া আমার একমাত্র উদ্দেশ্য।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

দ্যা বর্ষা ওয়েব সাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url